Hallo My Friends Ra Kamon Achen....
I Min Sobai Valo Achen To...
Aami Tamon Valo Nei...?
Chai Sobe Sumai Valo Thakte But....?
Ki Je Hoi...Maje Maje Kichu Sriti Mone Pore....?
Monta Onek Kharap Hohe Jai...?
Aamar Jonno Sobai Aktu Dua Kiren....?
Please...?
Ai Link Theke Aamar Akta Photo Downlode Die Dekte Paren...
http://kiwi6.com/file/ nu1gakus2o
I'm Md...Habibur Rahman...Habib... I'm Student At Class 11... I'm Also Very Happy Man... HmExclusive23.Tk -e Thakche "Pc Tips"... Thakche "Mobile Tips"... Thakche "Bhoote Golpo" ...Thakche Nana Dhoroner DomFatano "Dhadha"Fun"....Thakche "Valobasha"Are Golpho...Thakche "Love Tips" ....And Etc.... By......Hm Are Sathe Thaken..
Wednesday, August 29, 2012
Monday, August 27, 2012
Hmexclusive2316.blogspot.com
আরে আমার সাথে থাকুন ..
আমার ভাই ...ফরিদ কেমন আছেন।।।।।
Sunday, August 26, 2012
Grammen Phone Sim Die Free Net Browese And Downlod Korun 100% Free Te
Please Aamar Jonno Aktu Dua Koiren...?
Apnader Dua Aamar Onek Dorkar...?
Grameen Phone
ফ্রি ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য একটি পোষ্টপেইড সিম
লাগবে ।
না থাকলে এখনই সংগ্রহ
করুন ।
এক মাসে ইন্টারনেট এর
যে খরচ আসে তা দিয়ে একটি পোষ্টপেইড
সিম ক্রয় করুন।
এবার আপনার মোবাইলের
ম্যাসেস অপশনে যান > Select
Creat Message> এবার "P2"
লিখে 5000 এ সেন্ড করুন । এখন একটি Reply ম্যাসেস
পাবেন ।> এবার "Y"
লিখে 5000 এ সেন্ড করুন । >
এবার একটি Confarmation
Message পাবেন ।> এখন
আপনার সিমটি আনলিমিটেড ব্রাউজিং এ্যন্ড
ডাউনলোডের জন্য প্রস্তত ।
আপনাকে এই
ম্যাসেজটি প্রতিদিন 10a.m
এর পরে সেন্ড
করতে হবে এবং অবশ্যই সেইদিন 10p.m এর
পূর্বে "CANCEL" লিখে "5000" এ
সেন্ড করুন ।
এখন আপনার
প্যাকেজটি অটোমেটিকেলি Cancel
হয়ে যাবে এবং টাকা কাটবে না কারন GP 12a.m এর
পরে টাকা কাটে ।
এভাবে প্রতিদিন 10a.m
এরপরে উপরের নিয়ম
অনুযায়ী ম্যাসেস
পাঠিয়ে Pakage Active করুন এবং 10p.m এরমধ্যে উপরের
নিয়ম অনুযায়ী ম্যাসেস
পাঠিয়ে Pakage Cancel করুন ।
[বিদ্রঃ ফ্রি ইন্টারনেট এর
এই সার্ভিস কতদিন কাজ
করবে তা আমরা জানি না । এজন্য মাঝেমধ্যে GP Care কল
করে আপনার মোবাইলের
ব্যালেন্স জেনে নিয়েন ]
পোষ্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই
কমেন্ট এ জানাবেন ।
এই রকম আকর্ষনীয় টিপস পেতে
Tune Posted By...(Forid Uddin...And Me...Md...Habibur Rahman...Habib)
Aamar Arekta Blogger Web Saite Gure Aste Paren...
http://bdhabib23.blogspot.com
Apnader Dua Aamar Onek Dorkar...?
Grameen Phone
ফ্রি ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য একটি পোষ্টপেইড সিম
লাগবে ।
না থাকলে এখনই সংগ্রহ
করুন ।
এক মাসে ইন্টারনেট এর
যে খরচ আসে তা দিয়ে একটি পোষ্টপেইড
সিম ক্রয় করুন।
এবার আপনার মোবাইলের
ম্যাসেস অপশনে যান > Select
Creat Message> এবার "P2"
লিখে 5000 এ সেন্ড করুন । এখন একটি Reply ম্যাসেস
পাবেন ।> এবার "Y"
লিখে 5000 এ সেন্ড করুন । >
এবার একটি Confarmation
Message পাবেন ।> এখন
আপনার সিমটি আনলিমিটেড ব্রাউজিং এ্যন্ড
ডাউনলোডের জন্য প্রস্তত ।
আপনাকে এই
ম্যাসেজটি প্রতিদিন 10a.m
এর পরে সেন্ড
করতে হবে এবং অবশ্যই সেইদিন 10p.m এর
পূর্বে "CANCEL" লিখে "5000" এ
সেন্ড করুন ।
এখন আপনার
প্যাকেজটি অটোমেটিকেলি Cancel
হয়ে যাবে এবং টাকা কাটবে না কারন GP 12a.m এর
পরে টাকা কাটে ।
এভাবে প্রতিদিন 10a.m
এরপরে উপরের নিয়ম
অনুযায়ী ম্যাসেস
পাঠিয়ে Pakage Active করুন এবং 10p.m এরমধ্যে উপরের
নিয়ম অনুযায়ী ম্যাসেস
পাঠিয়ে Pakage Cancel করুন ।
[বিদ্রঃ ফ্রি ইন্টারনেট এর
এই সার্ভিস কতদিন কাজ
করবে তা আমরা জানি না । এজন্য মাঝেমধ্যে GP Care কল
করে আপনার মোবাইলের
ব্যালেন্স জেনে নিয়েন ]
পোষ্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই
কমেন্ট এ জানাবেন ।
এই রকম আকর্ষনীয় টিপস পেতে
Tune Posted By...(Forid Uddin...And Me...Md...Habibur Rahman...Habib)
Aamar Arekta Blogger Web Saite Gure Aste Paren...
Baglalike Unlimeted Free MMS Korun 100% Free Te
Onek Din Pore Tune Kortechi....Monta Valo Nei Bole...Web Saite Sumai Dite Pari Ni...
Please Apnar Aamar Jonno Aktu Dua Koiren..
Jeno Aktu Suher Dekha Pai..?
Abar Cholun Tune Suni..?
Banglalink
MMS একদম ফ্রি!!! শুধুমাত্র নিচের
পদ্ধতি অনুসরন করে আমনার
মোবাইলের MMS সেটিংস
ঠিক করে নিন ।
Banglalink MMS settings: MMS
সেটিংস করতে all লিখে 3343 তে ফ্রি এস.এম.এস সেন্ড করুন
।
Profile/Settings Name: Banglalink
MMS
APN (Access Point Name): blmms
Gateway (Proxy) IP: 010.010.055.034
Gateway (Proxy) Port: 8799
Data Bearer: GPRS
Relay Server URL: http:// mmsc1:10021/mmsc/01 .
»» »» NOTE «« ««
(i) MMS টি 100KB এর
মধ্যে হতে হবে । এর
বেশি হলে delivere হবে না ।
(ii) MMS শুধুমাত্র বাংলালিংক - বাংলালিংকে সেন্ড
করা যাবে ।
Tune Posted By(Me Brother Forid Uddin...And Me...Md...Habibur Rahman...Habib)
Aamar Arekta Blogger Web Saite......Please Gure Asun...
http://bdhabib23.blogspot.com
Please Apnar Aamar Jonno Aktu Dua Koiren..
Jeno Aktu Suher Dekha Pai..?
Abar Cholun Tune Suni..?
Banglalink
MMS একদম ফ্রি!!! শুধুমাত্র নিচের
পদ্ধতি অনুসরন করে আমনার
মোবাইলের MMS সেটিংস
ঠিক করে নিন ।
Banglalink MMS settings: MMS
সেটিংস করতে all লিখে 3343 তে ফ্রি এস.এম.এস সেন্ড করুন
।
Profile/Settings Name: Banglalink
MMS
APN (Access Point Name): blmms
Gateway (Proxy) IP: 010.010.055.034
Gateway (Proxy) Port: 8799
Data Bearer: GPRS
Relay Server URL: http:// mmsc1:10021/mmsc/01 .
»» »» NOTE «« ««
(i) MMS টি 100KB এর
মধ্যে হতে হবে । এর
বেশি হলে delivere হবে না ।
(ii) MMS শুধুমাত্র বাংলালিংক - বাংলালিংকে সেন্ড
করা যাবে ।
Tune Posted By(Me Brother Forid Uddin...And Me...Md...Habibur Rahman...Habib)
Aamar Arekta Blogger Web Saite......Please Gure Asun...
Friday, August 24, 2012
Akta Koster Manush Dekhun.....
EiD Kamon Katlo.......
Hallo My All User ....Kamon Katlo EiD...?....Nischoi .....Valo....
Aamar .......Aktuo Valo Nare Vai...
Vebecilam Ai EiD Ta Mone Hoi Aamar Jiboner Sobe Cehe Valo Katbe ....But ...Holona..
Keno Ta O Akhono Aami Jani Na....
Please Aamar Jnno Aktu Sobnai Dua Korben ...
Jeno Aktu Sukher Muk Dekte Pari .....
By Valo Thken....
Monta Kharap Bole Ai Koi Dine KOno Post Uplode Korte Pari...
Sorry...
Ajke Apnader Sathe Darun Akta Mobile Tips Share Korbo Please Sathe Thakun.............
Aamar .......Aktuo Valo Nare Vai...
Vebecilam Ai EiD Ta Mone Hoi Aamar Jiboner Sobe Cehe Valo Katbe ....But ...Holona..
Keno Ta O Akhono Aami Jani Na....
Please Aamar Jnno Aktu Sobnai Dua Korben ...
Jeno Aktu Sukher Muk Dekte Pari .....
By Valo Thken....
Monta Kharap Bole Ai Koi Dine KOno Post Uplode Korte Pari...
Sorry...
Ajke Apnader Sathe Darun Akta Mobile Tips Share Korbo Please Sathe Thakun.............
All Post Uplod For Me...
Me Also Comment...By-Bd_Habib...
Tuesday, August 14, 2012
Unlimeted Net Browse Kore Grammen Phone Ke Ake Bare Bas Din...Mobile Tips...
অনেক দিন যাবত এই টিউন
টি করার জন্য সবার
রিকয়েস্ট আসছিলো টাইমের
জন্য করা হয়ে উঠে নাই
আজকে করে ফেললাম।
গ্রামীন ফোন এর উপরে চেইতা আছেন?
তাইলে বাশ দেন গ্রামীন
কে। ২৩ টাকায় ৩দিন
আনলিমিটেড ডাউনলোড/
আপলোড ইন্টারনেট ইউস করুন
বা ৩০০টাকায় ১ মাস আনলিমিটেড ইন্টারনেট
ইউস করুন (গ্রামীন ফোন
কে বাশ দেন) নিচের সব
গুলো লিখা ভালো করে পড়ে
নিবেন
এক্সট্রা কনো কথা লিখি
নাই সব খুব খুব দরকারি। ২৩ টাকায় ৩দিন
আনলিমিটেড ডাউনলোড/
আপলোড ইন্টারনেট ইউস
করুন ১। আপনার
মবাইলে ইন্টারনের
থাকতে হবে, শুধু
থাকলে হবে না p1 একটিভ
থাকতে হবে। অন্য
কনো প্যাকেজ থাকলে এটা চালু
হবে না পরে কেচ কেচ
করতে পারবেন না। p1 চালু
করতে edge p1 লিখে 5000
সেন্ড করে দিন। (যদি p1
চালু থাকে তাহলে আর প্রবলেম নাই)
(মেসেজ
করতে ২টাকা কাটবে) ২। আপনার মেসেজ
আপেশনে গিয়ে টাইপ করুন
backup সেন্ড করুন 6000 এ
(মেসেজ
করতে ২টাকা কাটবে, আর
সার্ভিসটি একটিভ হতে ২৩টাকা লাগবে তাই
মোবাইলে ৩০টাকা রাখুন
মিনিমাম নাহয় হবে না) ৩। এখন আপনার
কাছে একটা মেসেজ
আসবে নিচের মত এখান
থেকে লিংক টাতে ক্লিক
করে ঠুকে পরেন। লিংক এ
ঢুকার পর একটা জিনিস ডাউনলোড
করতে বলবে সেটা কেনসাল
করে দিবেন অবশ্যই নায়হ
আপনার
৪৫টাকা কেটে যাবে।
ডাউনলোড কেনসাল করার পর বেলেন্স চেক করুন
যদি ২৩টাকা কাটা হয়
তাহলে ৩দিন আনলিমিটেড
ডাউনলোড/আপলোড
ইন্টারনেট ইউস করুন। যদিও
একটা মেসেজ দিয়ে আপনাকে কনফার্ম
করে দিবে, অনেক মসয়
১০মিনিট লেট হয় মেসেজ
টা আসতে তাই বললাম
টাকা কাটলেই বুঝে নিবেন
একটিভ হয়ে গেছে। thanks u for ur interest in
grameen phone mobile backup
service. to proceed with the
registration process please click
on http://mb.grameenphone.com/ mobilebackup/wap using gp WAP connection. if ur
handset do not supprt EDGE
then send REG to 6000 to
subscribe for SMS based backup
service only. নোট:-একটা সিম
থেকে ১মাসে একবার ই
এটা একটিভ করতে পারবেন।
১মাস শেষ হলে পরে আবার
করতে পারবেন। এই
ট্রিকসে কেউ ভাববেন না স্পিড কম থাকবে,
বরং এটাতে স্পিড
বেশী থাকে। মেসেজ
করতে না চাইলে মোবিলে
থেকে এই লিংক এ গেলেও
চলবে। http:// mb.grameenphone.com/
mobilebackup/wap বাকিটা আগের মত।
আরেকটা কথা ১নং অপশনটা
দেখে নিতে ভুলবেন না।
আরেকটা কথা হলো আপনার
হেন্ড সেটে যদি লিংক
অনেক করার আপশন থাকে তাহলে মেসেজ করুন
নাহয় সরাসরি লিংক এ
চলে যান।
আরেকটা কথা গ্রামীন ও
ডিজুস, মানে গ্রামীনের সকল
প্রকার নাইলে এটা হবে পোস্ট
পেইডে হবে কিনা জানা
নাই। একটি কথা এই সার্ভিস বন্ধ করার জন্য
unsub লিখে ৬০০০
ম্যাসেজ পাঠাতে হবে।
না হলে তার পরের
মাসে ২৩
টাকা কেটে নিবে। ৩০০টাকায় ১ মাস
আনলিমিটেড ইন্টারনেট
ইউস করুন
খুব ই সিমপল তাই না? জাস্ট
গ্রামীন এর ১০টা সিম
জগার করুন। তাহলেই হয়ে যাবে।
১০ টা সিম *৩ দিন = ৩০
দিন।
একটা সিম
করতে ২৩টাকা (মেসেজ
ছারা) * ১০টা সিম = ২৩০টাকা ১মাশ (মেসেজ
বার বার করতে হবে না ঐ
লিংক এ ক্লিক করলেই হবে) যারা বলবেন এখন আর
কাজ হয় না তারা ফালতু
কথা বলতেছে। প্রমান
চান? তাহলে গ্রামীনের
সাইট থেকে খুরে আসুন
নিজের আরো বিস্তারিত জেনে আসুন। https://
webserv.grameenphone.com/
mobilebackup/default/login.vhtml আরো দেখুন এখানে http://www.grameenphone.com/
index.php?id=457 http://www.grameenphone.com/
index.php?id=456
(Ai Tune Posted By...Forid Uddin...And Me...Md...Habibur Rahman...Habib)
টি করার জন্য সবার
রিকয়েস্ট আসছিলো টাইমের
জন্য করা হয়ে উঠে নাই
আজকে করে ফেললাম।
গ্রামীন ফোন এর উপরে চেইতা আছেন?
তাইলে বাশ দেন গ্রামীন
কে। ২৩ টাকায় ৩দিন
আনলিমিটেড ডাউনলোড/
আপলোড ইন্টারনেট ইউস করুন
বা ৩০০টাকায় ১ মাস আনলিমিটেড ইন্টারনেট
ইউস করুন (গ্রামীন ফোন
কে বাশ দেন) নিচের সব
গুলো লিখা ভালো করে পড়ে
নিবেন
এক্সট্রা কনো কথা লিখি
নাই সব খুব খুব দরকারি। ২৩ টাকায় ৩দিন
আনলিমিটেড ডাউনলোড/
আপলোড ইন্টারনেট ইউস
করুন ১। আপনার
মবাইলে ইন্টারনের
থাকতে হবে, শুধু
থাকলে হবে না p1 একটিভ
থাকতে হবে। অন্য
কনো প্যাকেজ থাকলে এটা চালু
হবে না পরে কেচ কেচ
করতে পারবেন না। p1 চালু
করতে edge p1 লিখে 5000
সেন্ড করে দিন। (যদি p1
চালু থাকে তাহলে আর প্রবলেম নাই)
(মেসেজ
করতে ২টাকা কাটবে) ২। আপনার মেসেজ
আপেশনে গিয়ে টাইপ করুন
backup সেন্ড করুন 6000 এ
(মেসেজ
করতে ২টাকা কাটবে, আর
সার্ভিসটি একটিভ হতে ২৩টাকা লাগবে তাই
মোবাইলে ৩০টাকা রাখুন
মিনিমাম নাহয় হবে না) ৩। এখন আপনার
কাছে একটা মেসেজ
আসবে নিচের মত এখান
থেকে লিংক টাতে ক্লিক
করে ঠুকে পরেন। লিংক এ
ঢুকার পর একটা জিনিস ডাউনলোড
করতে বলবে সেটা কেনসাল
করে দিবেন অবশ্যই নায়হ
আপনার
৪৫টাকা কেটে যাবে।
ডাউনলোড কেনসাল করার পর বেলেন্স চেক করুন
যদি ২৩টাকা কাটা হয়
তাহলে ৩দিন আনলিমিটেড
ডাউনলোড/আপলোড
ইন্টারনেট ইউস করুন। যদিও
একটা মেসেজ দিয়ে আপনাকে কনফার্ম
করে দিবে, অনেক মসয়
১০মিনিট লেট হয় মেসেজ
টা আসতে তাই বললাম
টাকা কাটলেই বুঝে নিবেন
একটিভ হয়ে গেছে। thanks u for ur interest in
grameen phone mobile backup
service. to proceed with the
registration process please click
on http://mb.grameenphone.com/ mobilebackup/wap using gp WAP connection. if ur
handset do not supprt EDGE
then send REG to 6000 to
subscribe for SMS based backup
service only. নোট:-একটা সিম
থেকে ১মাসে একবার ই
এটা একটিভ করতে পারবেন।
১মাস শেষ হলে পরে আবার
করতে পারবেন। এই
ট্রিকসে কেউ ভাববেন না স্পিড কম থাকবে,
বরং এটাতে স্পিড
বেশী থাকে। মেসেজ
করতে না চাইলে মোবিলে
থেকে এই লিংক এ গেলেও
চলবে। http:// mb.grameenphone.com/
mobilebackup/wap বাকিটা আগের মত।
আরেকটা কথা ১নং অপশনটা
দেখে নিতে ভুলবেন না।
আরেকটা কথা হলো আপনার
হেন্ড সেটে যদি লিংক
অনেক করার আপশন থাকে তাহলে মেসেজ করুন
নাহয় সরাসরি লিংক এ
চলে যান।
আরেকটা কথা গ্রামীন ও
ডিজুস, মানে গ্রামীনের সকল
প্রকার নাইলে এটা হবে পোস্ট
পেইডে হবে কিনা জানা
নাই। একটি কথা এই সার্ভিস বন্ধ করার জন্য
unsub লিখে ৬০০০
ম্যাসেজ পাঠাতে হবে।
না হলে তার পরের
মাসে ২৩
টাকা কেটে নিবে। ৩০০টাকায় ১ মাস
আনলিমিটেড ইন্টারনেট
ইউস করুন
খুব ই সিমপল তাই না? জাস্ট
গ্রামীন এর ১০টা সিম
জগার করুন। তাহলেই হয়ে যাবে।
১০ টা সিম *৩ দিন = ৩০
দিন।
একটা সিম
করতে ২৩টাকা (মেসেজ
ছারা) * ১০টা সিম = ২৩০টাকা ১মাশ (মেসেজ
বার বার করতে হবে না ঐ
লিংক এ ক্লিক করলেই হবে) যারা বলবেন এখন আর
কাজ হয় না তারা ফালতু
কথা বলতেছে। প্রমান
চান? তাহলে গ্রামীনের
সাইট থেকে খুরে আসুন
নিজের আরো বিস্তারিত জেনে আসুন। https://
webserv.grameenphone.com/
mobilebackup/default/login.vhtml আরো দেখুন এখানে http://www.grameenphone.com/
index.php?id=457 http://www.grameenphone.com/
index.php?id=456
(Ai Tune Posted By...Forid Uddin...And Me...Md...Habibur Rahman...Habib)
Enabel Korun Apnar Mouse Poienter...Pc Tips...
কম্পিউটারে কাজ করার সময় বিভিন্ন ধরনের ডায়ালগ বক্স আসে এবং সেখানে Yes/ No/Ok/Apply/Cancel সহ নানা অপশন থাকে। সেক্ষেত্রে মাউস পয়েন্টার নিয়ে যেকোনো অপশন নির্বাচন করতে হয়। কিন্তু আপনি যদি মাউস পয়েন্টার স্বয়ংক্রিয় করে দেন তাহলে ডায়ালগ বক্স আসার সাথে সাথে যেই অপশনটি নির্বাচন করার সম্ভাবনা থাকে মাউস পয়েন্টার সেই অপশনটিতে চলে যায়। আর এতে করে বেঁচে যায় অনেকটা সময়। ফলে কম্পিউটারে কাজ কারা যায় অনেক দ্রুত। মাউস পয়েন্টার স্বয়ংক্রিয় করার জন্য প্রথমেই Start মেনু থেকে Control Panel-এ প্রবেশ করুন। এরপর Mouse ফোল্ডারে ক্লিক করলে মাউস প্রোপার্টিজ উইন্ডো আসবে। সেখান থেকে Pointer Options- এ ক্লিক করে Snap To অপশনটির Automatically move pointer to the default button in a dialog box-এ টিক দিয়ে Ok- তে ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন। এবার দেখুন কাজ করতে কত মজ
Ai Pc Tips Ti Jodi Apnader Valo Lage Ta Hole Janaben...
Are Kono Dhoroner Help Pete...Aamar Fb Te Mesage Din..
www.facebook.com/mhabibur3
(Posted By...Md...Habibur Rahman...Habib)
Ai Pc Tips Ti Jodi Apnader Valo Lage Ta Hole Janaben...
Are Kono Dhoroner Help Pete...Aamar Fb Te Mesage Din..
www.facebook.com/mhabibur3
(Posted By...Md...Habibur Rahman...Habib)
Hide Korun Apnar Pc Are Control Panel...Pc Tips...
একজন কম্পিউটার ব্যবহার কারীর জন্য কন্ট্রোল প্যানেল খুবই গুরত্ত পূর্ণ একটি জিনিষ।আর এই কন্ট্রোল প্যানেলের অপব্যবহার রোধ করতে পারেন আপনি কন্ট্রোল প্যানেল লুকিয়ে ফেলে। আপনাকে প্রথমে run গিয়ে gpedit.msc লিখুন তার পর Then the 'Group Policy' উইন্ডো আসবে সেখান থেকে Configuration ডাবল ক্লিক করুন তার পর Administration Templates ক্লিক করুন তার পর ডান সাইডের Control Panel অপশনে ক্লিক করুন এখন ডান সাইডের বক্স থেকে Prohibit access to the Control Panel ক্লিক করুন এবং Prohibit access to the Control Panel কে Enable করে দিন।ব্যাস হয়ে গেল,দেখুন আপনার কন্ট্রোল প্যানেল উধাও।
Ai Pc Tips Ti Jodi Apnader Aktuo Valo Lage Ta Hole Commet Kore Janaben...
By...Valo Thaken...
(Posted By...Md...Habibur Rahman...Habib)
Ai Pc Tips Ti Jodi Apnader Aktuo Valo Lage Ta Hole Commet Kore Janaben...
By...Valo Thaken...
(Posted By...Md...Habibur Rahman...Habib)
Apnar Pc Are Hard Disk Are Drive Hide Korun...Pc Tips...
আপনি চাইলে খুব সহজেই আপনি আপনার কম্পিউটারের হার্ড ডিস্কের ড্রাইভগুলোকে লুকিয়ে রাখতে পারবেন।এ জন্য Start
Menu>Run-এ গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার দিন।এন্টার দেবার পর group Policy নামে একটি উন্ডো আসবে সেখানের বাম দিকে configuration>Administrative
Templates>Windows
Components>Windows Explorer এটুকু করার পর ডান পাশের Options-এর মধ্য থেকে Hide these specified drives in Computer-এ ডাবল ক্লিক করুন।এবার যে উন্ডো আসবে সেখানে এনাবল দেয়ার পর যে লিস্টটি পাবেন সেখান থেকে Restrict all driver সিলেক্ট করে ওকে করুন। ব্যাস এবার মাই কম্পিউটারে গিয়ে দেখুন ড্রাইভগুলো উধাও।আবার ফিরিয়ে আনতে পূর্বের মতই শুধু Not configured সিলেক্ট করে ওকে করে দিন এবার দেখুন আপনার ড্রাইভগুলো শো করছে।
Ai Pc Tips Ti Jodi Apnader Valo Lage Ta Hole...Commente Janaben...
By...Valo Thaken...
(Posted By...Md...Habibur Rahman Habib)
Menu>Run-এ গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার দিন।এন্টার দেবার পর group Policy নামে একটি উন্ডো আসবে সেখানের বাম দিকে configuration>Administrative
Templates>Windows
Components>Windows Explorer এটুকু করার পর ডান পাশের Options-এর মধ্য থেকে Hide these specified drives in Computer-এ ডাবল ক্লিক করুন।এবার যে উন্ডো আসবে সেখানে এনাবল দেয়ার পর যে লিস্টটি পাবেন সেখান থেকে Restrict all driver সিলেক্ট করে ওকে করুন। ব্যাস এবার মাই কম্পিউটারে গিয়ে দেখুন ড্রাইভগুলো উধাও।আবার ফিরিয়ে আনতে পূর্বের মতই শুধু Not configured সিলেক্ট করে ওকে করে দিন এবার দেখুন আপনার ড্রাইভগুলো শো করছে।
Ai Pc Tips Ti Jodi Apnader Valo Lage Ta Hole...Commente Janaben...
By...Valo Thaken...
(Posted By...Md...Habibur Rahman Habib)
Monday, August 13, 2012
Baglalink Theke Baglalinke Unlimeted Free SMS Koun 100% Free Te...Mobile Tips...
আমরা বর্তমানে অনেকেই
বাংলালিংক সিম ইউজ
করি । বাংলালিংক
সিমে ৫.৭৫ টাকায় প্রতিদিন
৫০০ এস এম এস ক্রয়ের
নিয়মটা সকলেই জানেন । কিন্তু এখন আমি যে ট্রিকস্
টি শেয়ার করব তার
মাধ্যমে আপনারা
আনলিমিটেড ফ্রি এস.এম.এস
সেন্ড করতে পারবেন ।
তাহলে চলুন । আর দেরী না করে ট্রিকস্
শিখে নিই । যা যা লাগবেঃ
১। একটি বাংলালিংক সিম
। ২। সিমে ব্যালেন্স
থাকতে হবে কমপক্ষে ৫.৭৫
টাকা । তবে ৭ টাকার বেশি হলে হবে না । অর্থাৎ
আপনার ব্যালেন্স
থাকতে হবে ৫.৭৫ থেকে ৭
টাকার মধ্যে । ৩।
নোকিয়ার একটি Simple
মোবাইল । যেমনঃ ১২০২,১২০৮,১২০৯,
১১০০,১২০০,১১১০
ইত্যাদি হলে ভাল হয় ।
তবে চায়না ফোনে হবে না ।
৪। অন্য আরেকটি মোবাইল
(যেকোনো মডেল ও যেকোনো অপারেটর
হলে চলবে) । কার্যপদ্ধতিঃ
১। প্রথমে আপনার
বাংলালিংক ফোন
থেকে আপনার
পাশে থাকা অন্য একটিমোবাইল নাম্বারে ১
টা কল দেন । ২। কল
টা রিছিভ করবেন না । ৩।
কল টা ডুকার
সাথে সাথে চাপুন*132*1#
এবং পরে Reply এ 1প্রেস করে Ok চাপুন । ৪। Request
not completed দেখাবে । ৫।
এখন কল টা কেটে দিন
অথবা Ring শেষ
না হওয়া পর্যন্ত
অপেক্ষা করুন । ৬। এবার*124# ডায়াল
করে আপনার ব্যালেন্স দেখুন
। (দেখবেন অপরিবর্তিত
আছে)। ৭। এখন*124*2#
ডায়াল করে আপনার ফ্রী এস
এমএস এর ব্যালেন্স দেখে নিন । এভাবে যত
খুশী ততবার এস এম এস কিনুন
একদম ফ্রীতে । বিদ্রঃ ৩০
সেকেন্ড এর ভেতর পুরো কাজ
শেষ করতে হবে ।
পোষ্টটি পূর্বে এখানে প্রকাশ করা হয়েছে
Ai Mobile Tune Ti Jodi Apnader Valo Lage Ta Hole Please Comment Kore Janaben...
By...Assalamu Aalai Kum...
Valo Thaken...
Hmexclusive2316.blogspot.com
Are Sathe Thakun...
Are Aamar Jonno Sobai Besi Besi Kore Aktu Dua Koiren....?
(Posted By...Md...Habibur Rahman...Habib)
বাংলালিংক সিম ইউজ
করি । বাংলালিংক
সিমে ৫.৭৫ টাকায় প্রতিদিন
৫০০ এস এম এস ক্রয়ের
নিয়মটা সকলেই জানেন । কিন্তু এখন আমি যে ট্রিকস্
টি শেয়ার করব তার
মাধ্যমে আপনারা
আনলিমিটেড ফ্রি এস.এম.এস
সেন্ড করতে পারবেন ।
তাহলে চলুন । আর দেরী না করে ট্রিকস্
শিখে নিই । যা যা লাগবেঃ
১। একটি বাংলালিংক সিম
। ২। সিমে ব্যালেন্স
থাকতে হবে কমপক্ষে ৫.৭৫
টাকা । তবে ৭ টাকার বেশি হলে হবে না । অর্থাৎ
আপনার ব্যালেন্স
থাকতে হবে ৫.৭৫ থেকে ৭
টাকার মধ্যে । ৩।
নোকিয়ার একটি Simple
মোবাইল । যেমনঃ ১২০২,১২০৮,১২০৯,
১১০০,১২০০,১১১০
ইত্যাদি হলে ভাল হয় ।
তবে চায়না ফোনে হবে না ।
৪। অন্য আরেকটি মোবাইল
(যেকোনো মডেল ও যেকোনো অপারেটর
হলে চলবে) । কার্যপদ্ধতিঃ
১। প্রথমে আপনার
বাংলালিংক ফোন
থেকে আপনার
পাশে থাকা অন্য একটিমোবাইল নাম্বারে ১
টা কল দেন । ২। কল
টা রিছিভ করবেন না । ৩।
কল টা ডুকার
সাথে সাথে চাপুন*132*1#
এবং পরে Reply এ 1প্রেস করে Ok চাপুন । ৪। Request
not completed দেখাবে । ৫।
এখন কল টা কেটে দিন
অথবা Ring শেষ
না হওয়া পর্যন্ত
অপেক্ষা করুন । ৬। এবার*124# ডায়াল
করে আপনার ব্যালেন্স দেখুন
। (দেখবেন অপরিবর্তিত
আছে)। ৭। এখন*124*2#
ডায়াল করে আপনার ফ্রী এস
এমএস এর ব্যালেন্স দেখে নিন । এভাবে যত
খুশী ততবার এস এম এস কিনুন
একদম ফ্রীতে । বিদ্রঃ ৩০
সেকেন্ড এর ভেতর পুরো কাজ
শেষ করতে হবে ।
পোষ্টটি পূর্বে এখানে প্রকাশ করা হয়েছে
Ai Mobile Tune Ti Jodi Apnader Valo Lage Ta Hole Please Comment Kore Janaben...
By...Assalamu Aalai Kum...
Valo Thaken...
Hmexclusive2316.blogspot.com
Are Sathe Thakun...
Are Aamar Jonno Sobai Besi Besi Kore Aktu Dua Koiren....?
(Posted By...Md...Habibur Rahman...Habib)
Baglalinke Apnar Iccha Moto Message Sestem Koro Miss Call Alart Service 100% Free Te...Mobile Tips...
আসসালামু আলাইকুম। কেমন
আছেন সবাই? মনে হয়
আল্লাহর রহমতে সবাই ভালই
আছেন। আজকের
টিউনটি যারা যানেন
না তাদের জন্য। বিষয়টি হলো বাংলালিংক
সিমে কি করে মিসকল
এলার্ট ফ্রি উপভোগ
করা যায়। যদিও এ সার্ভিসটি আজীবনের জন্য
ফ্রি তারপরও প্রথমে চালু
করতে হলে প্রথমে একটি
মেসেজের টাকা কাটবে। এখন মূল বিষয় আসি: প্রথমে আপনি মেসেজ
অপশনে গিয়ে টাইপ করুন
ইংরেজী বড় হাতের ওয়ার্ড
SUB PULL পাঠিয়ে দিন 622
তে। সাথে সাথে একটি
কনফারমেশন মেসেজ পাবেন। এখন আপনি settings
মেনুর অধীনের Call settings এ
যান। তারপর Call divert এ
যান। তারপর প্রথমেই দেখবেন
Divert all voice call
রয়েছে এটি য়ে রকম
আছে সে রকমই থাকবে। এখন
আপনি Divert when busy, Divert
when not answered, Divert when phone off or no coverage
প্রত্যেকটিতে গিয়ে Activate
সিলেক্ট করে To other no.
প্রবেশ করুন। নাম্বার
বক্সটিতে অন্য কোন নাম্বার
থাকলে মুছে 622 টাইপ করে ok করুন।
তাহলে লেখা আসবে Active for:
Voice calls অর্থাৎ আপনার কাজ
Complete। [অনেক
মোবাইলে উপরের অপশন
ছাড়াও আরও কয়েকটি অশন রয়েছে। [আপনি Divert all voice call
ব্যতিত বাকি গুলো অপশন
622 দিয়ে Active করুন।] এখন আপনার নাম্বারে কেউ
কল দিলে আপনার
নাম্বারটি যদি বন্ধ
থাকে অথবা আপনি যদি বিজি
থাকেন
অথবা আপনি যদি রিসিব না করেন তাহলে কলার
ব্যক্তি একটি বাংলালিংক
কর্তৃক ডিফল্ট মেসেজ পাবে।
যদি তিনি বাংলালিংক
গ্রাহক হন। যদিও
মেসেজটি আপনার পছন্দমত দিতে পারেন।
ইচ্ছে করলে আপনার অন্য
মোবাইল নাম্বার,ই-মেইল
ইত্যাদি 138 ওয়ার্ডের
বেশি দিতে পারবেন না।
আর আপনি পাবেন মিসকল এলার্ট মেসেজ যার
ভিতরে থাকবে আপনাকে কেউ
কল দেয়ার জন্য
চেষ্টা করেছিল কিনা তার
নাম্বার হোক বাংলালিংক
কিংবা অন্য যে কোন অপারেটর। এখন দেখাব
কি ভাবে বাংলালিংক
কর্তৃক ডিফল্ট
মেসেজটি পরিবর্তন
করে নিজের পছন্দমত
মেসেজ সেট করবেন সেটি: প্রথমেই মেসেজ
অপশনে গিয়ে টাইপ করুন
ইংরেজী বড় হাতের ওয়ার্ড
OOF ALL
তারপরে একটি ফাঁকা দিয়ে
আপনার পছন্দমত য়ে কোন মেসেজ টাইপ করুন 138
ওয়ার্ডের কম এর মধ্যে।
পাঠিয়ে দিন 622.
সাথে সাথে একটি
কনফারমেশন এসএমএস
আসবে। ব্যাস আপনার কাজ শেষ। তো আপনার সর্বমোট খরচ হলো 5
টাকা আজীবনের জন্য। মিসকল বাবদ একটাকাও
কখনও কাটবেন। আমার কখনও
কাটেনি। শুধু
মাঝে মধ্যে মেসেজটি আপডেট
করি তাই 2.30 পয়সা কাটে।
আপডেট না করলে 2.30 পয়সায়ই আজীবন মিসকল
এলার্ট উপভোগ করুন। যদি আপনি কখনও
সার্ভিসটি বন্ধ করতে চান
তা হলে Call settings এ
গিয়ে Cancell all divert
সিলেক্ট করুন। ব্যাস কাজ
শেষ। সবাই ভাল থাকবেন। ভাল
লাগলে কমেন্ট
করতে পারেন।
Ai Tune Ti Jodi Apnader 1ktuo Valo Lage Ta Hole Please Commet Kore Janan...
By...Valo Thaken...
Are Apnar Jonno Aktu Dua Koiren...?
(Posted By...Md...Habibur Rahman...Habib)
আছেন সবাই? মনে হয়
আল্লাহর রহমতে সবাই ভালই
আছেন। আজকের
টিউনটি যারা যানেন
না তাদের জন্য। বিষয়টি হলো বাংলালিংক
সিমে কি করে মিসকল
এলার্ট ফ্রি উপভোগ
করা যায়। যদিও এ সার্ভিসটি আজীবনের জন্য
ফ্রি তারপরও প্রথমে চালু
করতে হলে প্রথমে একটি
মেসেজের টাকা কাটবে। এখন মূল বিষয় আসি: প্রথমে আপনি মেসেজ
অপশনে গিয়ে টাইপ করুন
ইংরেজী বড় হাতের ওয়ার্ড
SUB PULL পাঠিয়ে দিন 622
তে। সাথে সাথে একটি
কনফারমেশন মেসেজ পাবেন। এখন আপনি settings
মেনুর অধীনের Call settings এ
যান। তারপর Call divert এ
যান। তারপর প্রথমেই দেখবেন
Divert all voice call
রয়েছে এটি য়ে রকম
আছে সে রকমই থাকবে। এখন
আপনি Divert when busy, Divert
when not answered, Divert when phone off or no coverage
প্রত্যেকটিতে গিয়ে Activate
সিলেক্ট করে To other no.
প্রবেশ করুন। নাম্বার
বক্সটিতে অন্য কোন নাম্বার
থাকলে মুছে 622 টাইপ করে ok করুন।
তাহলে লেখা আসবে Active for:
Voice calls অর্থাৎ আপনার কাজ
Complete। [অনেক
মোবাইলে উপরের অপশন
ছাড়াও আরও কয়েকটি অশন রয়েছে। [আপনি Divert all voice call
ব্যতিত বাকি গুলো অপশন
622 দিয়ে Active করুন।] এখন আপনার নাম্বারে কেউ
কল দিলে আপনার
নাম্বারটি যদি বন্ধ
থাকে অথবা আপনি যদি বিজি
থাকেন
অথবা আপনি যদি রিসিব না করেন তাহলে কলার
ব্যক্তি একটি বাংলালিংক
কর্তৃক ডিফল্ট মেসেজ পাবে।
যদি তিনি বাংলালিংক
গ্রাহক হন। যদিও
মেসেজটি আপনার পছন্দমত দিতে পারেন।
ইচ্ছে করলে আপনার অন্য
মোবাইল নাম্বার,ই-মেইল
ইত্যাদি 138 ওয়ার্ডের
বেশি দিতে পারবেন না।
আর আপনি পাবেন মিসকল এলার্ট মেসেজ যার
ভিতরে থাকবে আপনাকে কেউ
কল দেয়ার জন্য
চেষ্টা করেছিল কিনা তার
নাম্বার হোক বাংলালিংক
কিংবা অন্য যে কোন অপারেটর। এখন দেখাব
কি ভাবে বাংলালিংক
কর্তৃক ডিফল্ট
মেসেজটি পরিবর্তন
করে নিজের পছন্দমত
মেসেজ সেট করবেন সেটি: প্রথমেই মেসেজ
অপশনে গিয়ে টাইপ করুন
ইংরেজী বড় হাতের ওয়ার্ড
OOF ALL
তারপরে একটি ফাঁকা দিয়ে
আপনার পছন্দমত য়ে কোন মেসেজ টাইপ করুন 138
ওয়ার্ডের কম এর মধ্যে।
পাঠিয়ে দিন 622.
সাথে সাথে একটি
কনফারমেশন এসএমএস
আসবে। ব্যাস আপনার কাজ শেষ। তো আপনার সর্বমোট খরচ হলো 5
টাকা আজীবনের জন্য। মিসকল বাবদ একটাকাও
কখনও কাটবেন। আমার কখনও
কাটেনি। শুধু
মাঝে মধ্যে মেসেজটি আপডেট
করি তাই 2.30 পয়সা কাটে।
আপডেট না করলে 2.30 পয়সায়ই আজীবন মিসকল
এলার্ট উপভোগ করুন। যদি আপনি কখনও
সার্ভিসটি বন্ধ করতে চান
তা হলে Call settings এ
গিয়ে Cancell all divert
সিলেক্ট করুন। ব্যাস কাজ
শেষ। সবাই ভাল থাকবেন। ভাল
লাগলে কমেন্ট
করতে পারেন।
Ai Tune Ti Jodi Apnader 1ktuo Valo Lage Ta Hole Please Commet Kore Janan...
By...Valo Thaken...
Are Apnar Jonno Aktu Dua Koiren...?
(Posted By...Md...Habibur Rahman...Habib)
Sunday, August 12, 2012
100% Free Te Call Bock Service Korun...Mobile Tips...
Amar Prai Sobai Jani Call Block Service Sommondhe...?
Amara Sobai Jani Call Block Service Korte Taka Lage...Na Bondhu Are Taka Lagbena Abar 100% Free Te Korun Call Block Service ...And Callar Ke Jobdo Korun...
মোবাইলে অবাঞ্চিত কলের
শিকার হননি এমন লোক
পাওয়া কঠিন। বিশেষ
করে আমাদের দেশের
নারীদের জন্য এটা চরম
বিরক্তিকর। আমিও এর শিকার (দিনে রাতে বাসায়
কল/মিসকল দিয়ে জ্বালাতন
সাথে আজেবাজ কথা) এবং এর
প্রতিকার
পেতে আমি somewhereinblog এ
সাহায্য চাই এবং অনেকে অনেক সমাধান
দেন সেগুলো নিয়ে ২/৩
ঘন্টা চেষ্টা করলাম কিন্তু
কোন সমাধানই আমার মনঃপুত
হয়নি। আমি চেয়েছিলাম
এমন একটি সমাধান যাতে কেউ অবাঞ্চিত কল
করলে আমার মোবাইলে কল
না আসে এবং কলকারীর
আর্থিক ক্ষতি হয়
যাতে বিরক্তকারী ২য়বার
কল করতে উৎসাহিত না হয়। তাই আমি নিজে থেকে একটি
সমাধান বের করলাম (হয়ত
এটা অনেকের জানা)
যা আপনাদের মধ্যে শেয়ার
করলাম। তাহলে কথা না বাড়িয়ে শুরু
করা যাক- প্রথমে আপনার
মোবাইল
নাম্বারকে নিম্নোক্ত
অপারেটর
অনুযায়ী নাম্বারে Divert করতে হবে। এক্ষেত্রে Divert
অপশনে Divert if busy সিলেক্ট
করতে হবে। গ্রামীন ফোন-1266 বাংলালিংক- 770 রবি- 8121 এয়ারটেল-৭৮৯ তারপর কল লিস্ট
থেকে কাঙ্খিত নাম্বার
সিলেক্ট করে Options এ
গিয়ে Add to blacklist/
Screening/Reject list (সেট
অনুযায়ী ভিন্ন নাম হতে পারে) >OK
বাটনে চাপুন। কেল্লাফতে!!! ব্লককৃত নাম্বার
থেকে যদি কল/মিসকল দেয়
তাহলে কিছু বুঝার আগেই
তার একাউন্ট
থেকে টাকা কমা শুরু হবে।
মিসকল দিলেও তার টাকা খরচ
হবে এবং আপনি জানতেও
পারবেন না তাই
নো ডিস্টার্ব তবে কল
দিয়ে যদি তাড়াতাড়ি কেটে
না দেয় তবে SMS আপনি নোটিফিকেশন
পাবেন। তাতে অবশ্য আপনার
খুশি হবার কথা। (বিঃদ্রঃ পরিচিত কারও কল
কেটে দিলে তার
টাকা কাটা যাবে তাই এ
ব্যাপারে একটু সাবধান
থাকতে হবে।) আমার সমাধান যদি কারও
মনঃপুত হয় তবে অন্যদেরও
শেয়ার করার অনুরুধ রইল।
Ai Mobile Tips Ti Valo Lagle Comment Korben...
(Posted By...Md...Habibur Rahman...Habib)
Amara Sobai Jani Call Block Service Korte Taka Lage...Na Bondhu Are Taka Lagbena Abar 100% Free Te Korun Call Block Service ...And Callar Ke Jobdo Korun...
মোবাইলে অবাঞ্চিত কলের
শিকার হননি এমন লোক
পাওয়া কঠিন। বিশেষ
করে আমাদের দেশের
নারীদের জন্য এটা চরম
বিরক্তিকর। আমিও এর শিকার (দিনে রাতে বাসায়
কল/মিসকল দিয়ে জ্বালাতন
সাথে আজেবাজ কথা) এবং এর
প্রতিকার
পেতে আমি somewhereinblog এ
সাহায্য চাই এবং অনেকে অনেক সমাধান
দেন সেগুলো নিয়ে ২/৩
ঘন্টা চেষ্টা করলাম কিন্তু
কোন সমাধানই আমার মনঃপুত
হয়নি। আমি চেয়েছিলাম
এমন একটি সমাধান যাতে কেউ অবাঞ্চিত কল
করলে আমার মোবাইলে কল
না আসে এবং কলকারীর
আর্থিক ক্ষতি হয়
যাতে বিরক্তকারী ২য়বার
কল করতে উৎসাহিত না হয়। তাই আমি নিজে থেকে একটি
সমাধান বের করলাম (হয়ত
এটা অনেকের জানা)
যা আপনাদের মধ্যে শেয়ার
করলাম। তাহলে কথা না বাড়িয়ে শুরু
করা যাক- প্রথমে আপনার
মোবাইল
নাম্বারকে নিম্নোক্ত
অপারেটর
অনুযায়ী নাম্বারে Divert করতে হবে। এক্ষেত্রে Divert
অপশনে Divert if busy সিলেক্ট
করতে হবে। গ্রামীন ফোন-1266 বাংলালিংক- 770 রবি- 8121 এয়ারটেল-৭৮৯ তারপর কল লিস্ট
থেকে কাঙ্খিত নাম্বার
সিলেক্ট করে Options এ
গিয়ে Add to blacklist/
Screening/Reject list (সেট
অনুযায়ী ভিন্ন নাম হতে পারে) >OK
বাটনে চাপুন। কেল্লাফতে!!! ব্লককৃত নাম্বার
থেকে যদি কল/মিসকল দেয়
তাহলে কিছু বুঝার আগেই
তার একাউন্ট
থেকে টাকা কমা শুরু হবে।
মিসকল দিলেও তার টাকা খরচ
হবে এবং আপনি জানতেও
পারবেন না তাই
নো ডিস্টার্ব তবে কল
দিয়ে যদি তাড়াতাড়ি কেটে
না দেয় তবে SMS আপনি নোটিফিকেশন
পাবেন। তাতে অবশ্য আপনার
খুশি হবার কথা। (বিঃদ্রঃ পরিচিত কারও কল
কেটে দিলে তার
টাকা কাটা যাবে তাই এ
ব্যাপারে একটু সাবধান
থাকতে হবে।) আমার সমাধান যদি কারও
মনঃপুত হয় তবে অন্যদেরও
শেয়ার করার অনুরুধ রইল।
Ai Mobile Tips Ti Valo Lagle Comment Korben...
(Posted By...Md...Habibur Rahman...Habib)
Gp Te 100% Free Te Miss Call Alart Service Korun...Mobile Tips...
স্কুল লাইফ থেকে মোবাইল
নিয়ে প্রচুর গবেষণা করতাম
। ফলে শুধু খুজে বেড়াতাম
কোথায় ফ্রি এসএমএস
ফ্রি ইন্টারনেট ।
এমনকি ক্লাস ফাকি দিয়ে বাইরে যেতাম
মোবাইল নিয়ে । যার
ফলে অনেক কিছু
শিখেছি এবং শিখছি ।
যদিও কয়েকদিন
আগে ফ্রি ইন্টারনেট নিয়ে টেকটিউনসে প্রচুর
লাফালাফি হইছে আশা করি
এটা নিয়ে বেশি লাফালাফি
হবেনা । অনেক বকবক করলাম এবার
কাজের কথায় আসি !!!!!!!!! ১- মোবাইল এর মেসেজ অপশন
এ যান । ২- কল সেটিং এ ক্লিক করেন
। ৩- কল ডাইভার্ট এ যান । ৪- ডাইভার্ট ইফ আনরিচেবল
এ ক্লিক করুন । ৫- to a new number এ ক্লিক
করুন । ৬- ''1266'' তে divert করুন । ৭- মোবাইল টা অফ করে দিন
। ৮- আপনার অন্য নাম্বার
বা আপনার বন্ধু কে আপনার
নাম্বার এ কল করতে বলেন । ৯-এবার আপনার ফোন অন
করেন । ইয়াহু !!!!!!!!!!!! দেখবেন মেসেজ
এসেছে ১২৬৬ থেকে । (u have
a voice mail from
01XXXXXXXXXXXX cALL 1266 to
hear voice mail ) আর যে নাম্বার
দেওয়া আছে সেটাই হল সেই
নাম্বার যে নাম্বার
থেকে আপনাকে কল
দেওয়া হয়েছিল । (সর্তকতাঃ 1266 তে ভুলেও কল
দিবেন না !!!
টাকা কাটা গেলে আমাকে
দোষ দিতে পারবেন না !!
আপনার নাম্বার এ যে কল
দিবে তার রেগুলার চার্জ কাটা যাবে ) যদি পোস্ট
টি ভালো লাগে তাহলে
কমেন্ট দিবেন
না ভালো লাগলেও কমেন্ট
দিবেন !!!!
Ai Mobile Tips Ti Valo Lagle Please Comment Kore Janaben...
(Posted By...Md...Habibur Rahman...Habib)
নিয়ে প্রচুর গবেষণা করতাম
। ফলে শুধু খুজে বেড়াতাম
কোথায় ফ্রি এসএমএস
ফ্রি ইন্টারনেট ।
এমনকি ক্লাস ফাকি দিয়ে বাইরে যেতাম
মোবাইল নিয়ে । যার
ফলে অনেক কিছু
শিখেছি এবং শিখছি ।
যদিও কয়েকদিন
আগে ফ্রি ইন্টারনেট নিয়ে টেকটিউনসে প্রচুর
লাফালাফি হইছে আশা করি
এটা নিয়ে বেশি লাফালাফি
হবেনা । অনেক বকবক করলাম এবার
কাজের কথায় আসি !!!!!!!!! ১- মোবাইল এর মেসেজ অপশন
এ যান । ২- কল সেটিং এ ক্লিক করেন
। ৩- কল ডাইভার্ট এ যান । ৪- ডাইভার্ট ইফ আনরিচেবল
এ ক্লিক করুন । ৫- to a new number এ ক্লিক
করুন । ৬- ''1266'' তে divert করুন । ৭- মোবাইল টা অফ করে দিন
। ৮- আপনার অন্য নাম্বার
বা আপনার বন্ধু কে আপনার
নাম্বার এ কল করতে বলেন । ৯-এবার আপনার ফোন অন
করেন । ইয়াহু !!!!!!!!!!!! দেখবেন মেসেজ
এসেছে ১২৬৬ থেকে । (u have
a voice mail from
01XXXXXXXXXXXX cALL 1266 to
hear voice mail ) আর যে নাম্বার
দেওয়া আছে সেটাই হল সেই
নাম্বার যে নাম্বার
থেকে আপনাকে কল
দেওয়া হয়েছিল । (সর্তকতাঃ 1266 তে ভুলেও কল
দিবেন না !!!
টাকা কাটা গেলে আমাকে
দোষ দিতে পারবেন না !!
আপনার নাম্বার এ যে কল
দিবে তার রেগুলার চার্জ কাটা যাবে ) যদি পোস্ট
টি ভালো লাগে তাহলে
কমেন্ট দিবেন
না ভালো লাগলেও কমেন্ট
দিবেন !!!!
Ai Mobile Tips Ti Valo Lagle Please Comment Kore Janaben...
(Posted By...Md...Habibur Rahman...Habib)
Saturday, August 11, 2012
Voiogkar Gotona "Voi"...Bhooter Golpo...
ভয় -->
মধুপুরের বিখ্যাত
ডাকাতইদ্রিস আলি কে খুন
করা হয়েছিল সন্ধাবেলা ।
মাথার পেছনে প্রথমে শক্ত
কিছু দিয়ে আঘাত করেঅজ্ঞান করা হয় , তারপর গলায়
রশি পেচিয়ে ঝুলিয়ে দেয়া হয়
মধুপুর মসজিদের পাশের আম
গাছটায় । ফজরেরনামাজ
পড়তে এসে গ্রামের সব
চেয়ে বৃদ্ধ লালু শেখ যখন আমগাছ তলায় কিছু
একটা দেখে অজ্ঞান হয়ে যায় ,
খবরটা তখনও কেউ জানেনি ।
বোবা জামাল
শীতে কাপতে কাপতে খেজুর
গাছ থেকে রসের হাড়িটা নিয়ে যখন নামছিল ,
হঠাৎ করেই তার চোখ গেল
আমগাছটার দিকে , আধহাত
লম্বা জিহ্বা বের করে ইদ্রিস
আলি তখন তার দিকেই
চেয়ে আছে । বোবা জ়ামালের হাত থেকে রসের
হাড়িটা পড়ে গেল , গাছ
থেকে এলোপাথাড়ি নামতে গিয়ে দুই
পা কেটে গেল , সেখান
থেকে দরদর করে রক্ত
বেরুতে লাগল । গাছ থেকে নেমেই সে বিকট
চিৎকার করতে করতে গ্রামের
দিকে ছুটল । যে খবর
সারারাতে কেউ জানেনি ,
পরবর্তী আধ ঘন্টায় গ্রামের
সকল মানুষ তা জেনে গেল । বোবা জামাল তাদের
মুখে কিছুই বলতে পারে নি,
কিন্তু বারবার আমগাছ তলার
দিকে আঙ্গুল উচিয়ে কিছু
একটা দেখানোর
চেষ্টা করছিল , লোকজন কিছু একটা আন্দাজ
করে আমগাছতলায়
এসে থমকে যায় । ইদ্রিস
আলীর বের করা জিভে তখন
মাছি ভন ভন করছে ,সারা মুখ
কালো হয়ে আছে রক্তে , কোটর থেকে চোখটা যেন বের
হয়ে আসতে চাচ্ছে । জীবিত
ইদ্রিস আলীর সাথে এ মৃত
ইদ্রিস আলীর কোনই মিল নেই
। এ ভয়ংকর মৃত্যু অনেকেই সহ্য
করতে না পেরে পালিয়ে যায় আমগাছতলা থেকে । লাশের
নিচে তখনো লালু শেখ
পড়ে আছে , বিড়বিড় করে কিছু
একটা বলার চেষ্টা করছে ।
কেউ তাকে তুলতে যাচ্ছেনা ,
সবাই তাকিয়ে আছে লাশের দিকে , এ যেন এক মায়া ! কুহক !
। ক্রমে মানুষ ভীড়
করতে লাগল এ আমগাছতলায় ।
যে আমগাছতলা এতকাল ছিল
নিরব নির্জন , সকাল দশটার
মাঝেই সে আমগাছতলা হয়ে গেল
লোকে লোকারণ্য । দশটার কিছু
পরে সাবইন্সপেকটর কাওসার
আহমেদ গ্রামের চেয়ারম্যান
জলিল হোসেনের
বাড়িতে এসে হাক ছাড়ল, --জলিল সাব বাড়িতে আছেন
নি?
জলিল হোসেন তখন
উঠোনে পিড়িতে বসে নাপিত
দিয়ে চুল কাটাচ্ছিলেন ।
বিরক্ত স্বরে বললেন --আছি । কেডা?
--আমি কাওসার ।
--ও , সাবইন্সপেকটর সাব ।
আসেন ভিতরে আসেন ।
কাওসার বাড়ির ভিতরে ঢুকেই
চেয়্যারম্যানকে বলল, --তা , লাশের কি করবেন,কিছু
ঠিক করলেন ?
--না , এহনো ঠিক করি নাই ।
আপনে কি কন , কি করা যায়?
--আমি কই ,লাশ কবর
দিয়া ফালান । এইটা নিয়া ঝামেলা করার
ইচ্ছা করতাছেনা ।
--ঠিক আছে , ইস্নপেকটর সাব
। তাই করতাছি। আপনে কিন্তু
চা খাইয়া যাইয়েন ।
সাবইন্সপেকটর কাওসার চাখেয়ে চলে গেলেন ।
লাশটা তখনো গাছে ঝুলছে ।
কেউ লাশ
নামাতে যাচ্ছে না । এ মৃত্যু
স্বাভাবিকনয় । মানুষ সকল
অস্বাভাবিকতাকে ভয় পায় । এটা মানুষের এক সহজাত ধর্ম
। এখানে কোন অতিপ্রাকৃতিক
ঘটনা ঘটেনি , কিন্তু ইদ্রিস
আলীর মৃত্যু সব অতিপ্রাকৃতিক
ঘটনাকে ছাড়িয়ে গেছে ।
এখানে সবাই মৌন । কিছু একটা দেখার প্রতীক্ষায়
তাকিয়ে আছে সবাই ।
হঠাৎ মসজিদের ইমাম সিরাজ
মিয়া কোথা হতে উদয়হয়ে চেচিয়ে উঠল ,
--ওই মিয়ারা লাশ
কি গাছেইপচব নাকি ? আসেন , লাশ নামাইতে অইব ।
বলেই সিরাজ
মিয়া লুঙ্গি মালকোচা মেরে তরতরিয়ে গাছে উঠে গেল
। লাশের নিচে দুইজন চট
বিছিয়ে ধরল । সিরাজ
মিয়া উপর থেকে রশি কেটে দিতেই ধপ
করে লাশটা পড়ল চটে । তীব্র
মানুষ পচা দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ল
এলাকাজুড়ে ।
বিকেল হওয়ার আগেই,
জানাজা না পড়িয়েই ইদ্রিস আলীকে পুঁতে ফেলা হল গ্রামের
দক্ষিণ দিকের পোড়াবাড়ির
পাশের জমিতে ।
অপঘাতে মরা লাশ ।
কি না কি হয়, এই
ভয়ে গ্রামের সকল ছেলেবুড়োকেনিষেধ করা হল
আগামী সাতদিন
যাতে এদিকে কেউ না আসে
।।
পরদিন সকালে লাল্টুদের
মুদি দোকানে বসে সিরাজ মিয়া চা খেতে খেতে আচমকাবলে উঠল
--ও লাল্টুর বাপ ।
কালকে রাইতে তো মনে হয়
ইদ্রিসরে দেখলাম ।
--কি কন ইমাম সাব!
ইদ্রিসরে ? --হ, ফজরের নামাজ পড়ানোর
জন্য ওজু করতাছিলাম ।
আন্ধাইর তহনো যায় নাই ।
হঠাৎ চোখ গেলগা আম গাছটার
দিকে ।
আন্ধাইরে ঠিকমতো কিছু দেহা যায়না । তবুও ছায়ার
মতো দেখলামআমগাছতলায়
আন্ধইরে কিছুএকটা বইয়া আছে ।
আমি পাত্তা না দিয়া ওজু
করতেলাগলাম । আন্ধাইরে কত
কিছুই দেহা যায় । সবকিছুকে পাত্তা দিতে নাই ।
কিন্তু কিছুক্ষণ
পরে হুনলাম ,খুবই
অদ্ভুতস্বরে কেডা জানি কানতাছে ।
আর কান্নার শব্দটা আইতাছিল
ওই আমগাছের তল থেইকা । তহন পাইলাম ভয় ।
তাড়াতাড়ি ওজু শেষ
কইরা মারলাম দৌড়।
এ
ঘটনা সারা গ্রামে ছড়িয়ে পড়তে বেশী দেরি হলনা ।
আমগাছতলাটা সকলের কাছে হয়ে গেল ভীতিকর এক
জায়গা ।
এর একমাস পর ফজরের
নামাজপড়তে এসে গ্রামের
লোকজন,ইমাম সিরাজ
মিয়াকে মসজিদে না পেয়ে খুজতে খুজতে যখন আমগাছতলায় আসল , তখন
আমগাছের ডালে সিরাজ
মিয়ার ফাসিতে ঝুলানো বিকৃত
লাশটা দেখতে পায় ।
করপোরেট জীবনে ছুটি খুব
একটা পাওয়া যায় না । এবার তিনদিনের
ছুটি পাওয়াতে বন্ধু অরুণের
সাথে বেড়াতে চলে এলাম
মধুপুরে । মধুপুর
গ্রামটি সত্যিই সুন্দর । অরুণ
যতটুকু বলেছিল তার চেয়েও বেশী । সে এ গ্রামেই
জন্মেছে । পৃথিবীতে কিছু
স্বপ্নাবিষ্ট মানুষ জন্মায়
যারা কখনো তাদের
শিকড়কে অস্বীকার করে না ।
অরুণ তাদেরই দলে । তার কাছে এ গ্রামের
কথা এতো শুনেছি যে ,
এখানে এসে মনে হচ্ছে মধুপুরকে আমি অরুণের
চেয়েও ভাল চিনি ।
ট্রেন থেকে নেমেছি সেই
দুপুরবেলা । এখন গরু গাড়িতে করে চলেছি অরুণদের
বাড়িতে ।
বাইরে থেকে দেখলে মনে হয়
গরুর গাড়িতে চড়া খুবই
আরামের । কিন্তু গরু
গাড়ি যে এতঝাকি খায় , না চড়লে বুঝা যায়না । তীব্র
ঝাকিতে আমার মাথাব্যথা শুরু
হয়েছে । অরুণ আমার
পাশে বসে একনাগাড়ে কথা বলেই
যাচ্ছে । শেষে বিরক্ত
হয়ে বললাম --কি রে ? আর কত দূর?
--এইতো দোস্ত , এসে পড়েছি ।
আর আধঘন্টাখানেক ।
-- আরও আধঘন্টা ! প্রচুর
ক্ষুধা লাগছে রে । এখন
কি করি ? -- চিন্তা করিস
না,বাড়িতে ফোন
কইরা দিছি । সব
রান্না রেডী ।
খাইয়া খাইয়া পেট বানাইছস
বটে একখান ! দোস্ত এখন থেকে একটু কম খাওয়া শুরু কর ।
ডায়েট করা শুরু কর ।
--এত কথা বলিস না । এখন চুপ
কর , মাথা ব্যথা করছে।
বিকেলের আগেই পৌছে গেলাম
অরুণদের বাড়িতে । অরুণের চাচা রহিম উদ্দিন আগেই
দাড়িয়ে ছিলেন রাস্তায়
এসে । গাড়ি থেকে নেমেই
চাচাকে সালাম দিলাম,
চাচা হাসি মুখে বললেন,
--এতক্ষণে আইলা তোমরা । --আর বইলেন না চাচা ,
গরুরগাড়িতে চড়ে মাথা ব্যাথা করতাছে ।
--নতুন উঠলে একটু আধটু
মাথা ব্যথা করেই । লও লও
ভিতরে লও।
অরুণদের বাড়িটা সুন্দর । শুধু সুন্দরই না,সজানোও বটে ।
উঠোনের এক কোণায় ফুলের
বাগান , ফুল
ফুটে আছে সেখানে । আর এতেই
এ বাড়ির সৌন্দর্য
বেড়ে গেছে বহুগুণে । কিছু অচেনা ফুলের
গন্ধে বাড়ি ভরে গেছে ।
আমি বললাম ,
-- এটা কি ফুলের গন্ধরে?
--কি জানি । চল আগে হাতমুখ
ধুয়ে আসি । বাড়ির পাশেই বিরাট পুকুর ।
আমরা পুকুর থেকেহাতমুখ
ধুয়ে খেতে বসে গেলাম ।
খাওয়া শেষে অরুণআমায়
ঘুরতে নিয়ে বের হল ।
রাত তখন দশটা । হারিকেনের আলোয় অরুণ আর
আমি বিছানা ঝাড়ু
দিয়ে ঘুমানোর আয়োজন করছি ।
অরুণ হঠাৎ বলল
--সকালে আমার আবার ফজরর
নামাজ পড়ার অভ্যাস আছে , তুই পড়বি নাকি ?
--আমার যা ঘুম । হাতি দিয়েও
টেনে তুলতে পারবি কিনা সন্দেহ
। ডাক
দিয়ে তুলতে পারলে যাব ,ডাকিস
। দুজনে শুয়ে কথা বলতে বলতে কখন
যে ঘুমিয়ে গেছিজানিনা । ঘুম
ভাঙল অরুণের ডাকে ।
--দোস্ত উঠ ,উঠ । সকাল
হয়েগেছে । নয়টা বাজে । উঠ
। বিছানায় উঠে দেখি সকাল
হয়ে গেছে । রোদের আলোয়
ঝলমল করছে চারপাশে । অরুণ
গম্ভীর
মুখে দাড়িয়ে আছে বিছানার
পাশে ,বলল --আজকেই ঢাকা চলে যাব । উঠ
। রেডি হয়ে নে ।
আমি অবাক হয়ে বললাম
--কিরে কি হয়েছে ?
এসেছি তিনদিন থাকব বলে ।
আর তুই আজই চলে যাবি ? কিছু কি হয়েছে?
-- না কিছু হয়নি । এখন
রেডি হয়ে নে । দুপুরের ট্রেন
ধরতে হবে ।
আমি অবাক হয়ে অরুণের
দিকে তাকিয়ে রইলাম । ভাবলাম হয়তো অরুণের
সাথে তার চাচা বা চাচীর
ঝগড়া হয়েছে ।
কথা না বাড়িয়ে বিছানা থেকে উঠে সোজা পুকুর
পাড়ে চলে এলাম । হাত মুখ
ধুয়ে পুকুর থেকে উঠেই দেখি অরুণের চাচা দাড়িয়ে
--তোমরা না কি আজই
চইলা যাইতাছ ?
--অরুণতো তাই বলল ।
আচ্ছাচাচা কি হয়েছে যে অরুণ
চলে যেতে চাচ্ছে ? --কি জানি । বুঝবার পারলাম
না । তুমি মনে কিছু লইও না ,
ও একটু এমনই । তয়
পরে আরেকবার সময় কইরা আইস
।
।। সেদিন বিকালের ট্রেনেই
আমরা ঢাকায় রওনা দিলাম ।
অরুণ সকাল থেকেই গম্ভীর
হয়ে আছে । আমার সাথে তেমন
একটা কথা বলছে না ।
অরুণকে আমি সবসময়ই হাসিখুশি থাকতে দেখেছি ।
এমন গম্ভীর মুখে তাকে কখনোই
দেখিনি । আমি শতবার
তাকে জিজ্ঞেস করেছি --
কিরে কি হয়েছে ? একবারও
সে উত্তর দেয়নি । রাত তখন আটটা কি নয়টা ।
অরুণ আর
আমি ট্রেনে সামনাসামনি বসে আছি ।
ট্রেনের এ
কামরাটা অপেক্ষাকৃত নির্জন
। ট্রেনের সকল বাতি নিভানো হয়েছে অনেক
আগেই । পাশের
জানালাটা খোলা ।
খোলা জনালা দিয়ে হুহু
করে বাতাস আসছে ।
চাঁদেরআলো খানিকটা এসে পড়েছে অরুণের মুখে । আর এতেই
আমি তাকে আবছাভাবে দেখছি ।
এ অদ্ভূত পরিবেশে হঠাৎ অরুণ
আমার দিকে ফিরে আচমকা বলল
--আচছা,শহিদ, তুই কি আত্নায়
বিশ্বাস করিস? আলো ছায়াময় সেই নির্জন
ট্রেনের কামরায় এমন
একটা প্রশ্ন
শুনে আমি শিউরে উঠলেও বলি
-- না । আমি বিশ্বাস
করিনা । হঠাৎ এ প্রশ্ন করলি যে ।
অরুণ কিছুক্ষন চুপ করে কি যেন
ভাবল , তারপর বলতেলাগল,
-- তাহলে শোন ,
তোকে একটা ঘটনা বলি ,অনেকদিন
আগে মধুপুরে দুইজন মানুষ মারা যায় ।
একজনকে মসজিদের পাশের
আমগাছটায়ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়
। এর একমাস পরেই আরেকজন
সেই একই
গাছে আত্নহত্যা করে । গ্রামাঞ্চলে এইসব
ঘটনা নিয়ে খুব তোলপাড় হয় ।
তখন থেকে আমগাছটা সবাই
এড়িয়ে চলতে শুরু করে ।
পারতপক্ষে কেউ রাতে ভুলেও
আমগাছটার তলা দিয়ে যায়না । গতকাল
রাতেফজরের নামাজ পড়তে এই
আমগাছটার তলা দিয়েই
যাচ্ছিলাম । তখনো অন্ধকার
কাটেনি । চাঁদের
আলো হয়তো ছিল । কিন্তু আমি যখন যাচ্ছি তখন ঘোর
অন্ধকার । এমনিতে আমি বেশ
সাহসী । কিন্তু আমগাছটার
তলা দিয়ে যখন যাচ্ছিলাম ,
তখন খেয়াল করলাম
আমি আসলে ভয় পাচ্ছি , সম্পূর্ণ বিনা কারণে ভয় । নির্জন
একটা রাস্তা দিয়ে একা গেলে যে কেউ
ভয় পেতে পারে । কিন্তু
আমারভয়টা সম্পূর্ণ অন্যরকম ।
আমার মনে হল ঠিক আমগাছের
গোড়ায় কিছু একটা দাড়িয়ে আছে ।
আমি কিছু দেখিনি , তবুও
মনে হল কিছু একটা আমার
দিকে তাকিয়ে আছে । তার
অস্তিত্ত্ব নেই , শরীর নেই ,
কিছু নেই , তবুও মনে হইল কিছু একটা আমার পাশেঠিকই আছে ।
ঠিক তখনি,অন্ধকারে দেখলাম
ঠিক মানুষ বলা যায়না , তবুও
অনেকটা মানুষের মত অবয়ব
ঠিক আমগাছের গোড়ায়
দাড়িয়ে আছে । তখন এক জান্তব ভয় আমাকে গ্রাস করল
। এমন তীব্র ভয়
আমি জীবনে কখনো পাইনি ।
তখন আমি খেয়াল করলাম আমার
পাকাঁপছে । আমি এক চিৎকার
দিয়ে মসজিদের বারান্দায়এসে অজ্ঞান
হয়ে যাই । তারপর কি হয়
জানিনা । জ্ঞান
ফিরলে দেখি মসজিদের
বারান্দায় শুয়েআছি । অনেক
মানুষ ভীড় করে আছে । একনিশ্বাসে কথাগুলো বলেঅরুণ
হাপাতে লাগল । আমি প্রচন্ড
ভয়ে কথা হারিয়ে ফেলেছি ।
সেদিন ট্রেনে অরুণের
সাথে আর কোন কথা হয়নি ।
অরুণ সারা পথই কি যেন ভাবছিল । রাত তিনটায়যখন
ট্রেনটা ঢাকায় আসে তখন
ট্রেন থেকে নেমে অরুণ শুধু
বলেছিল - যাই ।
পরে দেখা হবে ।
অরুণ থাকে মগবাজারে , তার বাবা মাকে নিয়ে । আর
আমি থাকি মালিবাগে ,
একা একটা ছোট ফ্ল্যাট
ভাড়া করে । বাসায়
ফিরে সেদিন আর
ভয়ে ঘুমুতে পারিনি । বই পড়ে ,
আলো জ্বালিয়ে রাতটা কোনমতে পার
করেছিলাম ।
কিছুদিন পর প্রচন্ড কাজের
চাপে অরুণের গল্প ভুলেই
গেছিলাম । মধুপুরে যাওয়ার এক সপ্তাহ পরে হঠাৎ অরুণ
আমাকে ফোন করে উদভ্রান্তের
মত বলল
-- দোস্ত তুই আমারে বাঁচা
-- কেন কি হয়েছে ?
--আমি বোধহয় পাগল হয়ে যাচ্ছি ।
--কি হয়েছে । খুলে বল ।
--সেদিন গভীর রাতে মধুপুর
থেকে ফিরে , ট্রেন স্টেশন
থেকেই
একটা রিকশা নিয়ে বাসায় ফিরছিলাম ।
রিকশাটা চলতে চলতে যখন
একটা অন্ধকার গলিতে ঢুকল ,
ঠিক তখনি আমার মনে হল কিছু
একটা আমার পাশের
খালি জায়গায় বসে আছে । অনুভূতিটা এতই তীব্র
যে আমি আমার পাশে একঝলক
তাকিয়েও দেখলাম ।
সেখানে কিছুই নেই ।
আমি বুঝতে পারলাম এটা আমার
মনের ভুল । ঠিক তখনই আমার মনে একটা অদ্ভুত চিন্তা আসল ,
ভয়ানক কোনকিছু মধুপুর
থেকে আমি আমার
সাথে করে নিয়ে আসিনি তো ?
মন থেকে যতই
চিন্তাটা ফেলে দিতে চাইলাম ততই তা ঝাকিয়ে বসল । কিন্তু
রিকশা ভাড়ামিটিয়ে যখনই
আমাদের বাড়ির
গলিটাতে ঢুকলাম তখনই
ঐটাকে দেখলাম । সামনেই
অন্ধকারে দাড়িয়েআছে । তার চোখ নেই ,মুখ নই, পা নেই , তবু
মনে হল
ওটা চেয়ে আছে আমারই দিকে,
তার মুখে ক্রুর হাসি ।।
আমি দৌড়ে বাড়ির
গেটে যেয়ে দারোয়ানকে ডাকতে থাকি । দারোয়ান
আমাকে ধরে নিয়ে পৌছে দিয়ে আসে আমাদের
ফ্ল্যাটে ।
এতকথা অরুণ
একনাগাড়ে বলে হাপাতে লাগল
। আমি বললাম --এ সবই তোর কল্পনা ।
চিকিৎসা নিলে মনে হয়
ঠিকহয়ে যাবে ।
--প্রথমে আমিও তাই
ভেবেছিলাম । তিনজন
সাইকোলজিস্টের সাথে দেখা করেছি , সব
বলেছি, কিন্তু তারা কিছুই
করতে পারেনি । এখন
আমি আমার রুমে তাকে দেখি ,
দেখি কিছু একটা হাটছে আমার
অন্ধকার ঘরে । -ঘর অন্ধকার করে ঘুমালে প্রায়ই
দেখি মশারির ওপাশে কিছু
একটা দাড়িয়ে আছে । তাই
এখন বাতি জ্বালিয়ে ঘুমাই ।
--ঠিক আছে তোকে আরো কিছু
সাইকিয়াট্রিস্টে র ঠিকানা দিই , তুই
গিয়ে দেখা করে আয় ।
ঠিকানা নিয়ে অরুণ ফোন
রেখে দেয়।
আমার
দেয়া ঠিকানাগুলোতেসে গিয়েছিল কিনা জানিনা । কিন্তু
মাসখানেক পর অরুণ যখন তার
রুমের ফ্যানে ফাঁস
লাগিয়ে আত্নহত্যা করে তখন
খুবই অবাক হই । বহু কাজের
মধ্যেও তার জানাজায় যাই । তার বাবা সেদিন
আমাকে জড়িয়ে কাঁদলেন
অনেকক্ষন। কেন অরুণ
আত্নহত্যা করেছে তা কেউ
বলতে পারেনি । তবে শেষের
দিকেঅরুণ নাকি গভীর রাতে- কে কে বলে চেচিয়ে উঠত আর
একা একা কথা বলত ।
।।
অরুণের লাশ কবর
দিয়ে যখনবাসায় ফিরছি তখন
সন্ধ্যা হয়ে গেছে । অরুণআমার অনেক কালের বন্ধু ।সে আর
আমি একসাথে কত জায়গায়
ঘুরতে গেছি । তারআর আমার
বহু স্মৃতি মনে পড়ে কষ্ট
হতে লাগল । জানিনা কতক্ষণ
উদ্দেশ্যবিহীন হেটেছি , জানিনা কেদেছি কিনা , কত
কি ভেবেছি তাও জানিনা ।
রাত দশটায় বাড়ির
গেটে আসতই দারোয়ান বলল
--ভাইজানের কি মন খারাপ ?
--না । --তাইলে মুখ অমন শুকনা কে?
আমি ঊত্তর না দিয়ে গেট
দিয়ে ঢুকে পড়লাম ।
সিড়ি দিয়ে উঠার সময় পাশের
বাসার বিড়ালটাও
উঠতে লাগল আমার সাথে । আমার ফ্ল্যাট তিনতলায় ।
ফ্ল্যাটের
দরজা খুলে ভিতরে তাকাতেই
এক তীব্র ভয় আমাকে আচ্ছন্ন
করে ফেলল । আমার রুম তখন
পুরো অন্ধকারে ডুবে আছে, পাশের বাড়ি থেকে কিছু
আলো এসে পড়েছে আমার রুমে।
আর এই অস্পষ্ট অদ্ভূত
আলোতে আমি স্পষ্ট দেখলাম
আমার শোয়ার ঘরের
সিলিং ফ্যানটায় ঝুলে আছে অরুণের লাশ ! তীব্র
ভয়ে কাপতে কাপতে দৌড়ে নিচে নেমে ,গেটের
কাছে এসে হাপাতে লাগলাম ।
দারোয়ান দৌড়ে এসে বলল --
আরে ভাইজান কি হইছে?
--লাশ! -- লাশ ? কোথায় ?
--আমার রুমে
দারোয়ান পানি দিয়ে বলল
-- লন পানি খান । আর
কি হইছে একটু খুইলা কন ।
--রুমের দরজা খুলে তাকিয়ে দেখি ,
সামনের
রুমে যে ফ্যানটা তাতে রশি পেচিয়ে কেউ
একজন ঝুলে আছে ।
--কন কি? চলেন তো আমার
সাথে । ফ্ল্যাটে এসে দেখি কিছুই নেই
। দারোয়ান মৃদু
হাসি দিয়ে বলল-- বেহুদাই
ভয় পাইছেন ।
দারোয়ান চলে গেলেও
আমি ফ্ল্যাটে ঢুকতে সাহস পেলাম না । আধ
ঘন্টা পরে যখন ঢুকলাম তখন
আগের ঘটনাটা নিজের কাছেই
কেমন হাস্যকর লাগছে।
রাতে আরেকবার গোসল
সেরে কিছু না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়লাম ।
গভীর রাতে আমার ঘুম
ভেঙ্গে গেল । আমার ঘুম এত
সহজে ভাঙ্গে না ।
তারমানে কিছু একটা হয়েছে ।
ভালো করে কান পেতে কিছু একটা শুনতে চেষ্টা করলাম
তখন হঠাৎ মনে হল কিছু
একটা নিশব্দে হাটছে আমার
বিছানার চারপাশ দিয়ে ।
মশারির জন্য ভালো করে কিছুই
দেখতে পারছি না তবু মনে হল গাঢ় অন্ধকারেআরো গাঢ় কিছু
একটা নড়াচড়া করছে । তীব্র
একটা ভয় আমাকে গ্রাস করল।
এতো তীব্র ভয়
আমি জীবনে পাইনি ।
ঘরে বাতাসনেই , ফ্যান বন্ধ, তবুও আমি স্পষ্ট দেখলাম ,
আমার মশারিটা হঠাৎ
নড়ে উঠল । হঠাৎ পায়ের
দিকে মশারির দিকে আমার
চোখ গেল , আর তীব্র আতঙ্ক
নিয়ে দেখলাম , সেখানে একজন মানুষের মুখ
দেখা যাচ্ছে ,
অনেকখানি জিভ বের
হয়ে আছে , মুখ রক্তে কালো ,
চোখটা বের
হয়ে আসতে চাচ্ছে বাইরের দিকে । জ্ঞান হারানোর
পূর্বে টের পেলাম মানুষ
পচা তীব্র দুর্গন্ধ আমার
রুমজুড়ে ছড়িয়ে গেছে ।
।।
গভীর রাতে এখনো আমার ঘুমভেঙ্গে যায় ।
তাকিয়ে থাকি অন্ধকারে ।
কিছুই দেখি না । তবু মনে হয়
কিছু একটা তাকিয়ে আছে আমার
দিকে!! ভয়ানক কিছু
একটা হওয়ার প্রতীক্ষায় আমি দিন গুনছি ।
(সংগৃহীত) Ai Golpo Ti Valo Lagle Comment
Kore Please Janaben... Are Apnader Ai Page Are Tune
Golpo Tips And Etc Kamon Lagteche
Ato Please Commete Share
Koiren...? By...Valo Thaken.. Assalamu Aalai Kum... (Posted By...Md...Habibur
Rahman...Habib)
মধুপুরের বিখ্যাত
ডাকাতইদ্রিস আলি কে খুন
করা হয়েছিল সন্ধাবেলা ।
মাথার পেছনে প্রথমে শক্ত
কিছু দিয়ে আঘাত করেঅজ্ঞান করা হয় , তারপর গলায়
রশি পেচিয়ে ঝুলিয়ে দেয়া হয়
মধুপুর মসজিদের পাশের আম
গাছটায় । ফজরেরনামাজ
পড়তে এসে গ্রামের সব
চেয়ে বৃদ্ধ লালু শেখ যখন আমগাছ তলায় কিছু
একটা দেখে অজ্ঞান হয়ে যায় ,
খবরটা তখনও কেউ জানেনি ।
বোবা জামাল
শীতে কাপতে কাপতে খেজুর
গাছ থেকে রসের হাড়িটা নিয়ে যখন নামছিল ,
হঠাৎ করেই তার চোখ গেল
আমগাছটার দিকে , আধহাত
লম্বা জিহ্বা বের করে ইদ্রিস
আলি তখন তার দিকেই
চেয়ে আছে । বোবা জ়ামালের হাত থেকে রসের
হাড়িটা পড়ে গেল , গাছ
থেকে এলোপাথাড়ি নামতে গিয়ে দুই
পা কেটে গেল , সেখান
থেকে দরদর করে রক্ত
বেরুতে লাগল । গাছ থেকে নেমেই সে বিকট
চিৎকার করতে করতে গ্রামের
দিকে ছুটল । যে খবর
সারারাতে কেউ জানেনি ,
পরবর্তী আধ ঘন্টায় গ্রামের
সকল মানুষ তা জেনে গেল । বোবা জামাল তাদের
মুখে কিছুই বলতে পারে নি,
কিন্তু বারবার আমগাছ তলার
দিকে আঙ্গুল উচিয়ে কিছু
একটা দেখানোর
চেষ্টা করছিল , লোকজন কিছু একটা আন্দাজ
করে আমগাছতলায়
এসে থমকে যায় । ইদ্রিস
আলীর বের করা জিভে তখন
মাছি ভন ভন করছে ,সারা মুখ
কালো হয়ে আছে রক্তে , কোটর থেকে চোখটা যেন বের
হয়ে আসতে চাচ্ছে । জীবিত
ইদ্রিস আলীর সাথে এ মৃত
ইদ্রিস আলীর কোনই মিল নেই
। এ ভয়ংকর মৃত্যু অনেকেই সহ্য
করতে না পেরে পালিয়ে যায় আমগাছতলা থেকে । লাশের
নিচে তখনো লালু শেখ
পড়ে আছে , বিড়বিড় করে কিছু
একটা বলার চেষ্টা করছে ।
কেউ তাকে তুলতে যাচ্ছেনা ,
সবাই তাকিয়ে আছে লাশের দিকে , এ যেন এক মায়া ! কুহক !
। ক্রমে মানুষ ভীড়
করতে লাগল এ আমগাছতলায় ।
যে আমগাছতলা এতকাল ছিল
নিরব নির্জন , সকাল দশটার
মাঝেই সে আমগাছতলা হয়ে গেল
লোকে লোকারণ্য । দশটার কিছু
পরে সাবইন্সপেকটর কাওসার
আহমেদ গ্রামের চেয়ারম্যান
জলিল হোসেনের
বাড়িতে এসে হাক ছাড়ল, --জলিল সাব বাড়িতে আছেন
নি?
জলিল হোসেন তখন
উঠোনে পিড়িতে বসে নাপিত
দিয়ে চুল কাটাচ্ছিলেন ।
বিরক্ত স্বরে বললেন --আছি । কেডা?
--আমি কাওসার ।
--ও , সাবইন্সপেকটর সাব ।
আসেন ভিতরে আসেন ।
কাওসার বাড়ির ভিতরে ঢুকেই
চেয়্যারম্যানকে বলল, --তা , লাশের কি করবেন,কিছু
ঠিক করলেন ?
--না , এহনো ঠিক করি নাই ।
আপনে কি কন , কি করা যায়?
--আমি কই ,লাশ কবর
দিয়া ফালান । এইটা নিয়া ঝামেলা করার
ইচ্ছা করতাছেনা ।
--ঠিক আছে , ইস্নপেকটর সাব
। তাই করতাছি। আপনে কিন্তু
চা খাইয়া যাইয়েন ।
সাবইন্সপেকটর কাওসার চাখেয়ে চলে গেলেন ।
লাশটা তখনো গাছে ঝুলছে ।
কেউ লাশ
নামাতে যাচ্ছে না । এ মৃত্যু
স্বাভাবিকনয় । মানুষ সকল
অস্বাভাবিকতাকে ভয় পায় । এটা মানুষের এক সহজাত ধর্ম
। এখানে কোন অতিপ্রাকৃতিক
ঘটনা ঘটেনি , কিন্তু ইদ্রিস
আলীর মৃত্যু সব অতিপ্রাকৃতিক
ঘটনাকে ছাড়িয়ে গেছে ।
এখানে সবাই মৌন । কিছু একটা দেখার প্রতীক্ষায়
তাকিয়ে আছে সবাই ।
হঠাৎ মসজিদের ইমাম সিরাজ
মিয়া কোথা হতে উদয়হয়ে চেচিয়ে উঠল ,
--ওই মিয়ারা লাশ
কি গাছেইপচব নাকি ? আসেন , লাশ নামাইতে অইব ।
বলেই সিরাজ
মিয়া লুঙ্গি মালকোচা মেরে তরতরিয়ে গাছে উঠে গেল
। লাশের নিচে দুইজন চট
বিছিয়ে ধরল । সিরাজ
মিয়া উপর থেকে রশি কেটে দিতেই ধপ
করে লাশটা পড়ল চটে । তীব্র
মানুষ পচা দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ল
এলাকাজুড়ে ।
বিকেল হওয়ার আগেই,
জানাজা না পড়িয়েই ইদ্রিস আলীকে পুঁতে ফেলা হল গ্রামের
দক্ষিণ দিকের পোড়াবাড়ির
পাশের জমিতে ।
অপঘাতে মরা লাশ ।
কি না কি হয়, এই
ভয়ে গ্রামের সকল ছেলেবুড়োকেনিষেধ করা হল
আগামী সাতদিন
যাতে এদিকে কেউ না আসে
।।
পরদিন সকালে লাল্টুদের
মুদি দোকানে বসে সিরাজ মিয়া চা খেতে খেতে আচমকাবলে উঠল
--ও লাল্টুর বাপ ।
কালকে রাইতে তো মনে হয়
ইদ্রিসরে দেখলাম ।
--কি কন ইমাম সাব!
ইদ্রিসরে ? --হ, ফজরের নামাজ পড়ানোর
জন্য ওজু করতাছিলাম ।
আন্ধাইর তহনো যায় নাই ।
হঠাৎ চোখ গেলগা আম গাছটার
দিকে ।
আন্ধাইরে ঠিকমতো কিছু দেহা যায়না । তবুও ছায়ার
মতো দেখলামআমগাছতলায়
আন্ধইরে কিছুএকটা বইয়া আছে ।
আমি পাত্তা না দিয়া ওজু
করতেলাগলাম । আন্ধাইরে কত
কিছুই দেহা যায় । সবকিছুকে পাত্তা দিতে নাই ।
কিন্তু কিছুক্ষণ
পরে হুনলাম ,খুবই
অদ্ভুতস্বরে কেডা জানি কানতাছে ।
আর কান্নার শব্দটা আইতাছিল
ওই আমগাছের তল থেইকা । তহন পাইলাম ভয় ।
তাড়াতাড়ি ওজু শেষ
কইরা মারলাম দৌড়।
এ
ঘটনা সারা গ্রামে ছড়িয়ে পড়তে বেশী দেরি হলনা ।
আমগাছতলাটা সকলের কাছে হয়ে গেল ভীতিকর এক
জায়গা ।
এর একমাস পর ফজরের
নামাজপড়তে এসে গ্রামের
লোকজন,ইমাম সিরাজ
মিয়াকে মসজিদে না পেয়ে খুজতে খুজতে যখন আমগাছতলায় আসল , তখন
আমগাছের ডালে সিরাজ
মিয়ার ফাসিতে ঝুলানো বিকৃত
লাশটা দেখতে পায় ।
করপোরেট জীবনে ছুটি খুব
একটা পাওয়া যায় না । এবার তিনদিনের
ছুটি পাওয়াতে বন্ধু অরুণের
সাথে বেড়াতে চলে এলাম
মধুপুরে । মধুপুর
গ্রামটি সত্যিই সুন্দর । অরুণ
যতটুকু বলেছিল তার চেয়েও বেশী । সে এ গ্রামেই
জন্মেছে । পৃথিবীতে কিছু
স্বপ্নাবিষ্ট মানুষ জন্মায়
যারা কখনো তাদের
শিকড়কে অস্বীকার করে না ।
অরুণ তাদেরই দলে । তার কাছে এ গ্রামের
কথা এতো শুনেছি যে ,
এখানে এসে মনে হচ্ছে মধুপুরকে আমি অরুণের
চেয়েও ভাল চিনি ।
ট্রেন থেকে নেমেছি সেই
দুপুরবেলা । এখন গরু গাড়িতে করে চলেছি অরুণদের
বাড়িতে ।
বাইরে থেকে দেখলে মনে হয়
গরুর গাড়িতে চড়া খুবই
আরামের । কিন্তু গরু
গাড়ি যে এতঝাকি খায় , না চড়লে বুঝা যায়না । তীব্র
ঝাকিতে আমার মাথাব্যথা শুরু
হয়েছে । অরুণ আমার
পাশে বসে একনাগাড়ে কথা বলেই
যাচ্ছে । শেষে বিরক্ত
হয়ে বললাম --কি রে ? আর কত দূর?
--এইতো দোস্ত , এসে পড়েছি ।
আর আধঘন্টাখানেক ।
-- আরও আধঘন্টা ! প্রচুর
ক্ষুধা লাগছে রে । এখন
কি করি ? -- চিন্তা করিস
না,বাড়িতে ফোন
কইরা দিছি । সব
রান্না রেডী ।
খাইয়া খাইয়া পেট বানাইছস
বটে একখান ! দোস্ত এখন থেকে একটু কম খাওয়া শুরু কর ।
ডায়েট করা শুরু কর ।
--এত কথা বলিস না । এখন চুপ
কর , মাথা ব্যথা করছে।
বিকেলের আগেই পৌছে গেলাম
অরুণদের বাড়িতে । অরুণের চাচা রহিম উদ্দিন আগেই
দাড়িয়ে ছিলেন রাস্তায়
এসে । গাড়ি থেকে নেমেই
চাচাকে সালাম দিলাম,
চাচা হাসি মুখে বললেন,
--এতক্ষণে আইলা তোমরা । --আর বইলেন না চাচা ,
গরুরগাড়িতে চড়ে মাথা ব্যাথা করতাছে ।
--নতুন উঠলে একটু আধটু
মাথা ব্যথা করেই । লও লও
ভিতরে লও।
অরুণদের বাড়িটা সুন্দর । শুধু সুন্দরই না,সজানোও বটে ।
উঠোনের এক কোণায় ফুলের
বাগান , ফুল
ফুটে আছে সেখানে । আর এতেই
এ বাড়ির সৌন্দর্য
বেড়ে গেছে বহুগুণে । কিছু অচেনা ফুলের
গন্ধে বাড়ি ভরে গেছে ।
আমি বললাম ,
-- এটা কি ফুলের গন্ধরে?
--কি জানি । চল আগে হাতমুখ
ধুয়ে আসি । বাড়ির পাশেই বিরাট পুকুর ।
আমরা পুকুর থেকেহাতমুখ
ধুয়ে খেতে বসে গেলাম ।
খাওয়া শেষে অরুণআমায়
ঘুরতে নিয়ে বের হল ।
রাত তখন দশটা । হারিকেনের আলোয় অরুণ আর
আমি বিছানা ঝাড়ু
দিয়ে ঘুমানোর আয়োজন করছি ।
অরুণ হঠাৎ বলল
--সকালে আমার আবার ফজরর
নামাজ পড়ার অভ্যাস আছে , তুই পড়বি নাকি ?
--আমার যা ঘুম । হাতি দিয়েও
টেনে তুলতে পারবি কিনা সন্দেহ
। ডাক
দিয়ে তুলতে পারলে যাব ,ডাকিস
। দুজনে শুয়ে কথা বলতে বলতে কখন
যে ঘুমিয়ে গেছিজানিনা । ঘুম
ভাঙল অরুণের ডাকে ।
--দোস্ত উঠ ,উঠ । সকাল
হয়েগেছে । নয়টা বাজে । উঠ
। বিছানায় উঠে দেখি সকাল
হয়ে গেছে । রোদের আলোয়
ঝলমল করছে চারপাশে । অরুণ
গম্ভীর
মুখে দাড়িয়ে আছে বিছানার
পাশে ,বলল --আজকেই ঢাকা চলে যাব । উঠ
। রেডি হয়ে নে ।
আমি অবাক হয়ে বললাম
--কিরে কি হয়েছে ?
এসেছি তিনদিন থাকব বলে ।
আর তুই আজই চলে যাবি ? কিছু কি হয়েছে?
-- না কিছু হয়নি । এখন
রেডি হয়ে নে । দুপুরের ট্রেন
ধরতে হবে ।
আমি অবাক হয়ে অরুণের
দিকে তাকিয়ে রইলাম । ভাবলাম হয়তো অরুণের
সাথে তার চাচা বা চাচীর
ঝগড়া হয়েছে ।
কথা না বাড়িয়ে বিছানা থেকে উঠে সোজা পুকুর
পাড়ে চলে এলাম । হাত মুখ
ধুয়ে পুকুর থেকে উঠেই দেখি অরুণের চাচা দাড়িয়ে
--তোমরা না কি আজই
চইলা যাইতাছ ?
--অরুণতো তাই বলল ।
আচ্ছাচাচা কি হয়েছে যে অরুণ
চলে যেতে চাচ্ছে ? --কি জানি । বুঝবার পারলাম
না । তুমি মনে কিছু লইও না ,
ও একটু এমনই । তয়
পরে আরেকবার সময় কইরা আইস
।
।। সেদিন বিকালের ট্রেনেই
আমরা ঢাকায় রওনা দিলাম ।
অরুণ সকাল থেকেই গম্ভীর
হয়ে আছে । আমার সাথে তেমন
একটা কথা বলছে না ।
অরুণকে আমি সবসময়ই হাসিখুশি থাকতে দেখেছি ।
এমন গম্ভীর মুখে তাকে কখনোই
দেখিনি । আমি শতবার
তাকে জিজ্ঞেস করেছি --
কিরে কি হয়েছে ? একবারও
সে উত্তর দেয়নি । রাত তখন আটটা কি নয়টা ।
অরুণ আর
আমি ট্রেনে সামনাসামনি বসে আছি ।
ট্রেনের এ
কামরাটা অপেক্ষাকৃত নির্জন
। ট্রেনের সকল বাতি নিভানো হয়েছে অনেক
আগেই । পাশের
জানালাটা খোলা ।
খোলা জনালা দিয়ে হুহু
করে বাতাস আসছে ।
চাঁদেরআলো খানিকটা এসে পড়েছে অরুণের মুখে । আর এতেই
আমি তাকে আবছাভাবে দেখছি ।
এ অদ্ভূত পরিবেশে হঠাৎ অরুণ
আমার দিকে ফিরে আচমকা বলল
--আচছা,শহিদ, তুই কি আত্নায়
বিশ্বাস করিস? আলো ছায়াময় সেই নির্জন
ট্রেনের কামরায় এমন
একটা প্রশ্ন
শুনে আমি শিউরে উঠলেও বলি
-- না । আমি বিশ্বাস
করিনা । হঠাৎ এ প্রশ্ন করলি যে ।
অরুণ কিছুক্ষন চুপ করে কি যেন
ভাবল , তারপর বলতেলাগল,
-- তাহলে শোন ,
তোকে একটা ঘটনা বলি ,অনেকদিন
আগে মধুপুরে দুইজন মানুষ মারা যায় ।
একজনকে মসজিদের পাশের
আমগাছটায়ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়
। এর একমাস পরেই আরেকজন
সেই একই
গাছে আত্নহত্যা করে । গ্রামাঞ্চলে এইসব
ঘটনা নিয়ে খুব তোলপাড় হয় ।
তখন থেকে আমগাছটা সবাই
এড়িয়ে চলতে শুরু করে ।
পারতপক্ষে কেউ রাতে ভুলেও
আমগাছটার তলা দিয়ে যায়না । গতকাল
রাতেফজরের নামাজ পড়তে এই
আমগাছটার তলা দিয়েই
যাচ্ছিলাম । তখনো অন্ধকার
কাটেনি । চাঁদের
আলো হয়তো ছিল । কিন্তু আমি যখন যাচ্ছি তখন ঘোর
অন্ধকার । এমনিতে আমি বেশ
সাহসী । কিন্তু আমগাছটার
তলা দিয়ে যখন যাচ্ছিলাম ,
তখন খেয়াল করলাম
আমি আসলে ভয় পাচ্ছি , সম্পূর্ণ বিনা কারণে ভয় । নির্জন
একটা রাস্তা দিয়ে একা গেলে যে কেউ
ভয় পেতে পারে । কিন্তু
আমারভয়টা সম্পূর্ণ অন্যরকম ।
আমার মনে হল ঠিক আমগাছের
গোড়ায় কিছু একটা দাড়িয়ে আছে ।
আমি কিছু দেখিনি , তবুও
মনে হল কিছু একটা আমার
দিকে তাকিয়ে আছে । তার
অস্তিত্ত্ব নেই , শরীর নেই ,
কিছু নেই , তবুও মনে হইল কিছু একটা আমার পাশেঠিকই আছে ।
ঠিক তখনি,অন্ধকারে দেখলাম
ঠিক মানুষ বলা যায়না , তবুও
অনেকটা মানুষের মত অবয়ব
ঠিক আমগাছের গোড়ায়
দাড়িয়ে আছে । তখন এক জান্তব ভয় আমাকে গ্রাস করল
। এমন তীব্র ভয়
আমি জীবনে কখনো পাইনি ।
তখন আমি খেয়াল করলাম আমার
পাকাঁপছে । আমি এক চিৎকার
দিয়ে মসজিদের বারান্দায়এসে অজ্ঞান
হয়ে যাই । তারপর কি হয়
জানিনা । জ্ঞান
ফিরলে দেখি মসজিদের
বারান্দায় শুয়েআছি । অনেক
মানুষ ভীড় করে আছে । একনিশ্বাসে কথাগুলো বলেঅরুণ
হাপাতে লাগল । আমি প্রচন্ড
ভয়ে কথা হারিয়ে ফেলেছি ।
সেদিন ট্রেনে অরুণের
সাথে আর কোন কথা হয়নি ।
অরুণ সারা পথই কি যেন ভাবছিল । রাত তিনটায়যখন
ট্রেনটা ঢাকায় আসে তখন
ট্রেন থেকে নেমে অরুণ শুধু
বলেছিল - যাই ।
পরে দেখা হবে ।
অরুণ থাকে মগবাজারে , তার বাবা মাকে নিয়ে । আর
আমি থাকি মালিবাগে ,
একা একটা ছোট ফ্ল্যাট
ভাড়া করে । বাসায়
ফিরে সেদিন আর
ভয়ে ঘুমুতে পারিনি । বই পড়ে ,
আলো জ্বালিয়ে রাতটা কোনমতে পার
করেছিলাম ।
কিছুদিন পর প্রচন্ড কাজের
চাপে অরুণের গল্প ভুলেই
গেছিলাম । মধুপুরে যাওয়ার এক সপ্তাহ পরে হঠাৎ অরুণ
আমাকে ফোন করে উদভ্রান্তের
মত বলল
-- দোস্ত তুই আমারে বাঁচা
-- কেন কি হয়েছে ?
--আমি বোধহয় পাগল হয়ে যাচ্ছি ।
--কি হয়েছে । খুলে বল ।
--সেদিন গভীর রাতে মধুপুর
থেকে ফিরে , ট্রেন স্টেশন
থেকেই
একটা রিকশা নিয়ে বাসায় ফিরছিলাম ।
রিকশাটা চলতে চলতে যখন
একটা অন্ধকার গলিতে ঢুকল ,
ঠিক তখনি আমার মনে হল কিছু
একটা আমার পাশের
খালি জায়গায় বসে আছে । অনুভূতিটা এতই তীব্র
যে আমি আমার পাশে একঝলক
তাকিয়েও দেখলাম ।
সেখানে কিছুই নেই ।
আমি বুঝতে পারলাম এটা আমার
মনের ভুল । ঠিক তখনই আমার মনে একটা অদ্ভুত চিন্তা আসল ,
ভয়ানক কোনকিছু মধুপুর
থেকে আমি আমার
সাথে করে নিয়ে আসিনি তো ?
মন থেকে যতই
চিন্তাটা ফেলে দিতে চাইলাম ততই তা ঝাকিয়ে বসল । কিন্তু
রিকশা ভাড়ামিটিয়ে যখনই
আমাদের বাড়ির
গলিটাতে ঢুকলাম তখনই
ঐটাকে দেখলাম । সামনেই
অন্ধকারে দাড়িয়েআছে । তার চোখ নেই ,মুখ নই, পা নেই , তবু
মনে হল
ওটা চেয়ে আছে আমারই দিকে,
তার মুখে ক্রুর হাসি ।।
আমি দৌড়ে বাড়ির
গেটে যেয়ে দারোয়ানকে ডাকতে থাকি । দারোয়ান
আমাকে ধরে নিয়ে পৌছে দিয়ে আসে আমাদের
ফ্ল্যাটে ।
এতকথা অরুণ
একনাগাড়ে বলে হাপাতে লাগল
। আমি বললাম --এ সবই তোর কল্পনা ।
চিকিৎসা নিলে মনে হয়
ঠিকহয়ে যাবে ।
--প্রথমে আমিও তাই
ভেবেছিলাম । তিনজন
সাইকোলজিস্টের সাথে দেখা করেছি , সব
বলেছি, কিন্তু তারা কিছুই
করতে পারেনি । এখন
আমি আমার রুমে তাকে দেখি ,
দেখি কিছু একটা হাটছে আমার
অন্ধকার ঘরে । -ঘর অন্ধকার করে ঘুমালে প্রায়ই
দেখি মশারির ওপাশে কিছু
একটা দাড়িয়ে আছে । তাই
এখন বাতি জ্বালিয়ে ঘুমাই ।
--ঠিক আছে তোকে আরো কিছু
সাইকিয়াট্রিস্টে র ঠিকানা দিই , তুই
গিয়ে দেখা করে আয় ।
ঠিকানা নিয়ে অরুণ ফোন
রেখে দেয়।
আমার
দেয়া ঠিকানাগুলোতেসে গিয়েছিল কিনা জানিনা । কিন্তু
মাসখানেক পর অরুণ যখন তার
রুমের ফ্যানে ফাঁস
লাগিয়ে আত্নহত্যা করে তখন
খুবই অবাক হই । বহু কাজের
মধ্যেও তার জানাজায় যাই । তার বাবা সেদিন
আমাকে জড়িয়ে কাঁদলেন
অনেকক্ষন। কেন অরুণ
আত্নহত্যা করেছে তা কেউ
বলতে পারেনি । তবে শেষের
দিকেঅরুণ নাকি গভীর রাতে- কে কে বলে চেচিয়ে উঠত আর
একা একা কথা বলত ।
।।
অরুণের লাশ কবর
দিয়ে যখনবাসায় ফিরছি তখন
সন্ধ্যা হয়ে গেছে । অরুণআমার অনেক কালের বন্ধু ।সে আর
আমি একসাথে কত জায়গায়
ঘুরতে গেছি । তারআর আমার
বহু স্মৃতি মনে পড়ে কষ্ট
হতে লাগল । জানিনা কতক্ষণ
উদ্দেশ্যবিহীন হেটেছি , জানিনা কেদেছি কিনা , কত
কি ভেবেছি তাও জানিনা ।
রাত দশটায় বাড়ির
গেটে আসতই দারোয়ান বলল
--ভাইজানের কি মন খারাপ ?
--না । --তাইলে মুখ অমন শুকনা কে?
আমি ঊত্তর না দিয়ে গেট
দিয়ে ঢুকে পড়লাম ।
সিড়ি দিয়ে উঠার সময় পাশের
বাসার বিড়ালটাও
উঠতে লাগল আমার সাথে । আমার ফ্ল্যাট তিনতলায় ।
ফ্ল্যাটের
দরজা খুলে ভিতরে তাকাতেই
এক তীব্র ভয় আমাকে আচ্ছন্ন
করে ফেলল । আমার রুম তখন
পুরো অন্ধকারে ডুবে আছে, পাশের বাড়ি থেকে কিছু
আলো এসে পড়েছে আমার রুমে।
আর এই অস্পষ্ট অদ্ভূত
আলোতে আমি স্পষ্ট দেখলাম
আমার শোয়ার ঘরের
সিলিং ফ্যানটায় ঝুলে আছে অরুণের লাশ ! তীব্র
ভয়ে কাপতে কাপতে দৌড়ে নিচে নেমে ,গেটের
কাছে এসে হাপাতে লাগলাম ।
দারোয়ান দৌড়ে এসে বলল --
আরে ভাইজান কি হইছে?
--লাশ! -- লাশ ? কোথায় ?
--আমার রুমে
দারোয়ান পানি দিয়ে বলল
-- লন পানি খান । আর
কি হইছে একটু খুইলা কন ।
--রুমের দরজা খুলে তাকিয়ে দেখি ,
সামনের
রুমে যে ফ্যানটা তাতে রশি পেচিয়ে কেউ
একজন ঝুলে আছে ।
--কন কি? চলেন তো আমার
সাথে । ফ্ল্যাটে এসে দেখি কিছুই নেই
। দারোয়ান মৃদু
হাসি দিয়ে বলল-- বেহুদাই
ভয় পাইছেন ।
দারোয়ান চলে গেলেও
আমি ফ্ল্যাটে ঢুকতে সাহস পেলাম না । আধ
ঘন্টা পরে যখন ঢুকলাম তখন
আগের ঘটনাটা নিজের কাছেই
কেমন হাস্যকর লাগছে।
রাতে আরেকবার গোসল
সেরে কিছু না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়লাম ।
গভীর রাতে আমার ঘুম
ভেঙ্গে গেল । আমার ঘুম এত
সহজে ভাঙ্গে না ।
তারমানে কিছু একটা হয়েছে ।
ভালো করে কান পেতে কিছু একটা শুনতে চেষ্টা করলাম
তখন হঠাৎ মনে হল কিছু
একটা নিশব্দে হাটছে আমার
বিছানার চারপাশ দিয়ে ।
মশারির জন্য ভালো করে কিছুই
দেখতে পারছি না তবু মনে হল গাঢ় অন্ধকারেআরো গাঢ় কিছু
একটা নড়াচড়া করছে । তীব্র
একটা ভয় আমাকে গ্রাস করল।
এতো তীব্র ভয়
আমি জীবনে পাইনি ।
ঘরে বাতাসনেই , ফ্যান বন্ধ, তবুও আমি স্পষ্ট দেখলাম ,
আমার মশারিটা হঠাৎ
নড়ে উঠল । হঠাৎ পায়ের
দিকে মশারির দিকে আমার
চোখ গেল , আর তীব্র আতঙ্ক
নিয়ে দেখলাম , সেখানে একজন মানুষের মুখ
দেখা যাচ্ছে ,
অনেকখানি জিভ বের
হয়ে আছে , মুখ রক্তে কালো ,
চোখটা বের
হয়ে আসতে চাচ্ছে বাইরের দিকে । জ্ঞান হারানোর
পূর্বে টের পেলাম মানুষ
পচা তীব্র দুর্গন্ধ আমার
রুমজুড়ে ছড়িয়ে গেছে ।
।।
গভীর রাতে এখনো আমার ঘুমভেঙ্গে যায় ।
তাকিয়ে থাকি অন্ধকারে ।
কিছুই দেখি না । তবু মনে হয়
কিছু একটা তাকিয়ে আছে আমার
দিকে!! ভয়ানক কিছু
একটা হওয়ার প্রতীক্ষায় আমি দিন গুনছি ।
(সংগৃহীত) Ai Golpo Ti Valo Lagle Comment
Kore Please Janaben... Are Apnader Ai Page Are Tune
Golpo Tips And Etc Kamon Lagteche
Ato Please Commete Share
Koiren...? By...Valo Thaken.. Assalamu Aalai Kum... (Posted By...Md...Habibur
Rahman...Habib)
All Post Uplod For Me...
Bhooter Golpo...By-Bd_Habib...
Love SMS...Valobasha Tips...
অনেক ফুল দিলাম একটা একটা মালা গাথ
অনেক সপ্ন দিলাম বাস্তব কর
একটা দিগন্ত দিলাম রংধনু আক
এক মুঠ ভালবাসা দিলাম আগলে রেখ। চোখে চোখে দেখা হয়
মুখে মুখে কথা হয়
হাতে হাতে লেখা হয়
অজানাতে প্রেম হয়
জানার ফলে বন্ধু হয়। যেদিন আকাশে খুব মেঘ করবে
সে দিন রিম ঝিম বৃষ্টি নামবে,
ময়ুরী নাচবে পেখম তুলে,
সে দিন দুহাতে ভোরে বৃষ্টি ভেজা কদম ফুল নিয়ে তোমার দরজায় দাড়াব,
আর বলব কোন দিন ভুলবো না আমায়। বন্ধু কর তাকে যে চেনে তোমাকে
আপন কর তাকে যে ভাবে তোমাকে
মনে রাখ তাকে যে কখন ভুলে না তোমাকে
ভালবাস তাকে যে বুঝে তোমাকে পাহাড়ের সাথে কেন বিসালতার এতো মিল
নদীর সাথে কেন মোহনার এতো মিল
পাখির সাথে কেন নিড়ের এতো মিল
প্রকৃতির সাথে কেন সবুজের এতো মিল
তোমার সাথে কেন চাঁদের এতো মিল। ভালবাসার মাঝে সুখ আছে
ভাল থাকার মাঝে শান্তি আছে
দূরে থাকার মাঝে টান আছে
মনে রাখার মাঝে প্রান আছে
তাই
মনে রেখ আমায়। ছোট্ট একটা শহর তার পাশে একটা সাগর
সাগরের মাঝে একটা দিপ
দিপ এর মাঝে একটা ঘড়
ঘরের মাঝে একটা টেবিল
টেবিল এর মাঝে একটা খাতা
তার মাঝে লেখা ভালবাসি তোমায়।
রাজার সিংহাসন থেকে নয়
নয় হিমালয়ের পাদদেশ থেকে
সাত সমুদ্র তের নদীর ওপার থেকে নয়,
আমার হৃদয়ের ছোট্ট কুঠির থেকে জানাই
ভালবাসি তোমায় নিঝুম রাত ঘুম নেই দুচোখে
একা বসে তোমার কথা ভাবছি
মনের মাঝে তোমার ছবি ভেসে উটছে
আর অজানা এক ভয় হৃদয় কাপছে
সত্যি কি তুমি আসবে আমার মোবাইল চুরি করতে? ছোট্ট জীবন অনেক সম্পর্ক
অনেক বাধা অনেক নিরাশা
তবু ভুলে যেওনা সপ্ন দেখতে
আর ভুলে যেওনা টয়লেটের দরজা লাগাতে তাকেই ভালবাস যে তোমায় কষ্ট দেয়
কিন্তু তাকে কষ্ট দিওনা যে তোমাকে ভালবাসে
কারন,পৃথিবীর কাছে তুমি একজন
কিন্তু কোন একজনের কাছে তুমিই তার পৃথিবী। আকাশ হলে বৃষ্টি দিতাম
পাহাড় হলে ঝরনা দিতাম
চাঁদ হলে কিরন দিতাম
সূর্য হলে আলো দিতাম
ফুল হলে সুবাস দিতাম
মানুষতো তাই হৃদয় থেকে ভালবাসা দিলাম হয়ত আমি হারিয়ে যাব এখান থেকে ওখানে,
ফুল হয়ে ফুটব আমি বন্ধু তোরি বাগানে,
আমায় তুলে নিয়ে যাবি রাখবি ফুল দানিতে,
আমার নয়ন ভোরবে তখন উষ্ণ গরম পানিতে,
হয়ে যাব জীর্ণ মলিন দুদিন পরে আমি,
ফুল দানিতে নতুন ফুল আসবে আমি জানি,
আমি আবার বন্ধু সেঝে আসব বহুরূপে,
থাকব আমি ছায়ার মত তোর পাশে চুপে চুপে। কিছু সুখ দিব হাতের মুঠোয় রেখ
কিছুই সপ্ন মনেতে রেখ
মাঝে মাঝে কষ্ট দিব লুকিয়ে রেখ
সারা জীবন আমার ভালবাসা
হয়ে পাশে পাশে থেক। মাটির কোনায় কোনায় জলের
বসবাস
পাতার ফোকড়ে ফোকড়ে পাখির বসবাস
নদীর কুলে কুলে নৌকার বসবাস
পাহাড়ের মাঝে ঝরনার বসবাস
অগনিত তারার মাঝে চাঁদের
বসবাস
মানুষের দেহের মাঝে আত্মার বসবাস
আমার মনের মাঝে তোমার বসবাস বৃত্ত নয় বিন্দু আমি
কথা নয় মৌনতা আমি
রংধনু নয় ঘাশফুল আমি
পূর্ণ নয় শূন্য আমি
আর কিছু নয় বন্ধু আমি দিবসে তোমাকে চাই
নিষিতে তোমাকে চাই
আধারে তোমাকে চাই
আলোতে তোমাকে চাই
সকাল সন্ধ্যা হতে পাখি ডাকা ভোরে
আপনের চেয়ে আরো আপন করে পেতে চাই চোখের কোনে আকাশ রাখ
মেঘের কোলে ছবি আঁক
ফুলের মত রঙ্গিন থাক
দুঃখ গুলো দুরে রাখ
বন্ধুর মত পাশে থাক। কিছু তারা মিট মিট করে জ্বলছে
কিছু সপ্ন ভেসে চলছে
একটা চাঁদ আলো ছড়াচ্ছে
একটা রাত নিরব হয়ে গেছে
একটা বন্ধু তোমাকে মনে করছে আর বলছে......ভাল থেকো সব সময়।
Ai Posti Valo Lagle Commente Janaben...
By...Valo Thaken...
(Posted By...Md...Habibur Rahman...Habib)
অনেক সপ্ন দিলাম বাস্তব কর
একটা দিগন্ত দিলাম রংধনু আক
এক মুঠ ভালবাসা দিলাম আগলে রেখ। চোখে চোখে দেখা হয়
মুখে মুখে কথা হয়
হাতে হাতে লেখা হয়
অজানাতে প্রেম হয়
জানার ফলে বন্ধু হয়। যেদিন আকাশে খুব মেঘ করবে
সে দিন রিম ঝিম বৃষ্টি নামবে,
ময়ুরী নাচবে পেখম তুলে,
সে দিন দুহাতে ভোরে বৃষ্টি ভেজা কদম ফুল নিয়ে তোমার দরজায় দাড়াব,
আর বলব কোন দিন ভুলবো না আমায়। বন্ধু কর তাকে যে চেনে তোমাকে
আপন কর তাকে যে ভাবে তোমাকে
মনে রাখ তাকে যে কখন ভুলে না তোমাকে
ভালবাস তাকে যে বুঝে তোমাকে পাহাড়ের সাথে কেন বিসালতার এতো মিল
নদীর সাথে কেন মোহনার এতো মিল
পাখির সাথে কেন নিড়ের এতো মিল
প্রকৃতির সাথে কেন সবুজের এতো মিল
তোমার সাথে কেন চাঁদের এতো মিল। ভালবাসার মাঝে সুখ আছে
ভাল থাকার মাঝে শান্তি আছে
দূরে থাকার মাঝে টান আছে
মনে রাখার মাঝে প্রান আছে
তাই
মনে রেখ আমায়। ছোট্ট একটা শহর তার পাশে একটা সাগর
সাগরের মাঝে একটা দিপ
দিপ এর মাঝে একটা ঘড়
ঘরের মাঝে একটা টেবিল
টেবিল এর মাঝে একটা খাতা
তার মাঝে লেখা ভালবাসি তোমায়।
রাজার সিংহাসন থেকে নয়
নয় হিমালয়ের পাদদেশ থেকে
সাত সমুদ্র তের নদীর ওপার থেকে নয়,
আমার হৃদয়ের ছোট্ট কুঠির থেকে জানাই
ভালবাসি তোমায় নিঝুম রাত ঘুম নেই দুচোখে
একা বসে তোমার কথা ভাবছি
মনের মাঝে তোমার ছবি ভেসে উটছে
আর অজানা এক ভয় হৃদয় কাপছে
সত্যি কি তুমি আসবে আমার মোবাইল চুরি করতে? ছোট্ট জীবন অনেক সম্পর্ক
অনেক বাধা অনেক নিরাশা
তবু ভুলে যেওনা সপ্ন দেখতে
আর ভুলে যেওনা টয়লেটের দরজা লাগাতে তাকেই ভালবাস যে তোমায় কষ্ট দেয়
কিন্তু তাকে কষ্ট দিওনা যে তোমাকে ভালবাসে
কারন,পৃথিবীর কাছে তুমি একজন
কিন্তু কোন একজনের কাছে তুমিই তার পৃথিবী। আকাশ হলে বৃষ্টি দিতাম
পাহাড় হলে ঝরনা দিতাম
চাঁদ হলে কিরন দিতাম
সূর্য হলে আলো দিতাম
ফুল হলে সুবাস দিতাম
মানুষতো তাই হৃদয় থেকে ভালবাসা দিলাম হয়ত আমি হারিয়ে যাব এখান থেকে ওখানে,
ফুল হয়ে ফুটব আমি বন্ধু তোরি বাগানে,
আমায় তুলে নিয়ে যাবি রাখবি ফুল দানিতে,
আমার নয়ন ভোরবে তখন উষ্ণ গরম পানিতে,
হয়ে যাব জীর্ণ মলিন দুদিন পরে আমি,
ফুল দানিতে নতুন ফুল আসবে আমি জানি,
আমি আবার বন্ধু সেঝে আসব বহুরূপে,
থাকব আমি ছায়ার মত তোর পাশে চুপে চুপে। কিছু সুখ দিব হাতের মুঠোয় রেখ
কিছুই সপ্ন মনেতে রেখ
মাঝে মাঝে কষ্ট দিব লুকিয়ে রেখ
সারা জীবন আমার ভালবাসা
হয়ে পাশে পাশে থেক। মাটির কোনায় কোনায় জলের
বসবাস
পাতার ফোকড়ে ফোকড়ে পাখির বসবাস
নদীর কুলে কুলে নৌকার বসবাস
পাহাড়ের মাঝে ঝরনার বসবাস
অগনিত তারার মাঝে চাঁদের
বসবাস
মানুষের দেহের মাঝে আত্মার বসবাস
আমার মনের মাঝে তোমার বসবাস বৃত্ত নয় বিন্দু আমি
কথা নয় মৌনতা আমি
রংধনু নয় ঘাশফুল আমি
পূর্ণ নয় শূন্য আমি
আর কিছু নয় বন্ধু আমি দিবসে তোমাকে চাই
নিষিতে তোমাকে চাই
আধারে তোমাকে চাই
আলোতে তোমাকে চাই
সকাল সন্ধ্যা হতে পাখি ডাকা ভোরে
আপনের চেয়ে আরো আপন করে পেতে চাই চোখের কোনে আকাশ রাখ
মেঘের কোলে ছবি আঁক
ফুলের মত রঙ্গিন থাক
দুঃখ গুলো দুরে রাখ
বন্ধুর মত পাশে থাক। কিছু তারা মিট মিট করে জ্বলছে
কিছু সপ্ন ভেসে চলছে
একটা চাঁদ আলো ছড়াচ্ছে
একটা রাত নিরব হয়ে গেছে
একটা বন্ধু তোমাকে মনে করছে আর বলছে......ভাল থেকো সব সময়।
Ai Posti Valo Lagle Commente Janaben...
By...Valo Thaken...
(Posted By...Md...Habibur Rahman...Habib)
Nije Nijei Flash Maren Apnar Nokia Phone Set Ti...Mobile Tips...
নকিয়ার স্মার্টফোনে অনেক সময় ভাইরাসের আক্রমণ হয়। আবার ভাইরাস আক্রমণ ছাড়াও এগুলো অনেক সময় ধীরগতির হয়ে যায়। অধিকাংশ ব্যবহারকরীই তখন উপায়ান্তর না দেখে সার্ভিস সেন্টারে গিয়ে ফোনটি ফ্ল্যাশ
করান। এ সমস্যা কিন্তু নিজেও সমাধান করা যেতে পারে।
প্রথমে সেটটি বন্ধ করে সিম এবং মেমোরি কার্ড খুলে নিন। এবার *, ৩, Send বাটন
তিনটি একত্রে চেপে ধরে মোবাইলের
পাওয়ার বাটন চেপে মোবাইল চালু করুন। সেট পুরোপুরি চালু না হওয়া পর্যন্ত বাটনগুলো চেপে ধরে রাখতে হবে।
সেটটি অন হয়ে গেলে দেখবেন এটি একেবারেই নতুনের মতো হয়ে গেছে। ভাইরাস এবং ধীরগতিতে কাজ করার সমস্যা একেবারেই দূর হয়ে যাবে।
তবে আপনার সেট যদি হয় নকিয়ার বর্তমান মডেলের কোনো হ্যান্ডসেট, যেগুলোতে কিবোর্ড নেই (যেমন ৫৮০০) সে ক্ষেত্রে send, menu এবং camera বাটনগুলো একসঙ্গে চাপুন এবং তারপর পাওয়ার বাটন চেপে মোবাইল চালু করুন। সেট পুরোপুরি on না হওয়া পর্যন্ত বাটনগুলো ছাড়বেন না।
নকিয়ার নির্দিষ্ট কিছু হ্যান্ডসেট যেমন_১২০০, ১৬৫০ ইত্যাদি সেটে কল এলে অনেক সময় রিংটোন বাজে না, আবার ম্যনুয়ালি টোন অপশন থেকে রিংটোন বাজাতে গেলে মোবাইল রিস্টার্ট হয়। এ ক্ষেত্রে প্রথমে Phone setting- এ গিয়ে Restore Factory Setting দিয়ে দেখুন। কাজ না হলে তারপর কম্পিউটারে ফ্ল্যাশ দিন।
বিঃ দ্রঃ ফ্ল্যাশ দেয়ার আগে অবশ্যই আপনার সেটে সংগৃহীত নম্বার ও মেসেজের ব্যকআপ নিয়ে নিন।
সিমবিয়ান
অপারেটিং সিস্টেমের সেটগুলোতে সফটওয়্যার ইনস্টল করার সময় প্রায়ই একটি সমস্যা দেখা যায়। ইনস্টলের সময় এটি Certificate Error, Unsigned Application বার্তা প্রদর্শন করে এবং ইনস্টল ফেইলড দেখায়। এ ক্ষেত্রে যে সফটওয়্যারটি ইনস্টল
হচ্ছে না সেটিকে http:// cer.opda.cn/en/থেকে Sign করে নিন। আপনাকে এখানে প্রথমে সাইন
ইন করে সেটের মডেল, আইএমই দিয়ে ১২ ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে। তারপর আপনি যে সফটওয়্যার দেবেন প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই পাবেন।
Ai Tips Ti Jodi Valo Lage Ta Hole Please Comment Kore Janaben....
(Posted By...Md...Habibur Rahman...Habib)
করান। এ সমস্যা কিন্তু নিজেও সমাধান করা যেতে পারে।
প্রথমে সেটটি বন্ধ করে সিম এবং মেমোরি কার্ড খুলে নিন। এবার *, ৩, Send বাটন
তিনটি একত্রে চেপে ধরে মোবাইলের
পাওয়ার বাটন চেপে মোবাইল চালু করুন। সেট পুরোপুরি চালু না হওয়া পর্যন্ত বাটনগুলো চেপে ধরে রাখতে হবে।
সেটটি অন হয়ে গেলে দেখবেন এটি একেবারেই নতুনের মতো হয়ে গেছে। ভাইরাস এবং ধীরগতিতে কাজ করার সমস্যা একেবারেই দূর হয়ে যাবে।
তবে আপনার সেট যদি হয় নকিয়ার বর্তমান মডেলের কোনো হ্যান্ডসেট, যেগুলোতে কিবোর্ড নেই (যেমন ৫৮০০) সে ক্ষেত্রে send, menu এবং camera বাটনগুলো একসঙ্গে চাপুন এবং তারপর পাওয়ার বাটন চেপে মোবাইল চালু করুন। সেট পুরোপুরি on না হওয়া পর্যন্ত বাটনগুলো ছাড়বেন না।
নকিয়ার নির্দিষ্ট কিছু হ্যান্ডসেট যেমন_১২০০, ১৬৫০ ইত্যাদি সেটে কল এলে অনেক সময় রিংটোন বাজে না, আবার ম্যনুয়ালি টোন অপশন থেকে রিংটোন বাজাতে গেলে মোবাইল রিস্টার্ট হয়। এ ক্ষেত্রে প্রথমে Phone setting- এ গিয়ে Restore Factory Setting দিয়ে দেখুন। কাজ না হলে তারপর কম্পিউটারে ফ্ল্যাশ দিন।
বিঃ দ্রঃ ফ্ল্যাশ দেয়ার আগে অবশ্যই আপনার সেটে সংগৃহীত নম্বার ও মেসেজের ব্যকআপ নিয়ে নিন।
সিমবিয়ান
অপারেটিং সিস্টেমের সেটগুলোতে সফটওয়্যার ইনস্টল করার সময় প্রায়ই একটি সমস্যা দেখা যায়। ইনস্টলের সময় এটি Certificate Error, Unsigned Application বার্তা প্রদর্শন করে এবং ইনস্টল ফেইলড দেখায়। এ ক্ষেত্রে যে সফটওয়্যারটি ইনস্টল
হচ্ছে না সেটিকে http:// cer.opda.cn/en/থেকে Sign করে নিন। আপনাকে এখানে প্রথমে সাইন
ইন করে সেটের মডেল, আইএমই দিয়ে ১২ ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে। তারপর আপনি যে সফটওয়্যার দেবেন প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই পাবেন।
Ai Tips Ti Jodi Valo Lage Ta Hole Please Comment Kore Janaben....
(Posted By...Md...Habibur Rahman...Habib)
Nokia Proiojonio Code....Mobile Tips...
Aamar Prai Sobai Nokia Phone Babohar Kori...Ai Nokia Phoner Proiojonio Onek Code Ache Ja Aamar Onekei Janina...
Sei Na Jana Code Gulo Akhon Apnader Sathe Share Kortechi.......
*#06# for checking the IMEI (International Mobile Equipment Identity). *#7780# reset to factory settings. *#67705646# This will clear the LCD display (operator logo). *#0000# To view software version. *#2820# Bluetooth device address. *#746025625# Sim clock allowed status. *#62209526# – Display the MAC address of the WLAN adapter. This is available only in the newer devices that support WLAN #pw+1234567890+1# Shows if sim have restrictions. *#92702689# - takes you to a secret menu where you may find some of the information below: 1. Displays Serial Number. 2. Displays the Month and Year of Manufacture 3. Displays (if there) the date where the phone was purchased (MMYY) 4. Displays the date of the last repair – if found (0000) 5. Shows life timer of phone (time passes since last start) *#3370# – Enhanced Full Rate Codec (EFR) activation. Increase signal strength, better signal reception. It also help if u want to use GPRS and the service is not responding or too slow. Phone battery will drain faster though. *#3370* – (EFR) deactivation. Phone will automatically restart. Increase battery life by 30% because phone receives less signal from network. *#4720# - Half Rate Codec activation. *#4720* - Half Rate Codec deactivation. The phone will automatically restart *#7328748263373738# resets security code. Default security code is 12345
Ai Tune Ti Valo Lagle Please Comment Korben....
By....Valo ...Thaken...
(Posted By....Md...Habibur Rahman...Habib)
Sei Na Jana Code Gulo Akhon Apnader Sathe Share Kortechi.......
*#06# for checking the IMEI (International Mobile Equipment Identity). *#7780# reset to factory settings. *#67705646# This will clear the LCD display (operator logo). *#0000# To view software version. *#2820# Bluetooth device address. *#746025625# Sim clock allowed status. *#62209526# – Display the MAC address of the WLAN adapter. This is available only in the newer devices that support WLAN #pw+1234567890+1# Shows if sim have restrictions. *#92702689# - takes you to a secret menu where you may find some of the information below: 1. Displays Serial Number. 2. Displays the Month and Year of Manufacture 3. Displays (if there) the date where the phone was purchased (MMYY) 4. Displays the date of the last repair – if found (0000) 5. Shows life timer of phone (time passes since last start) *#3370# – Enhanced Full Rate Codec (EFR) activation. Increase signal strength, better signal reception. It also help if u want to use GPRS and the service is not responding or too slow. Phone battery will drain faster though. *#3370* – (EFR) deactivation. Phone will automatically restart. Increase battery life by 30% because phone receives less signal from network. *#4720# - Half Rate Codec activation. *#4720* - Half Rate Codec deactivation. The phone will automatically restart *#7328748263373738# resets security code. Default security code is 12345
Ai Tune Ti Valo Lagle Please Comment Korben....
By....Valo ...Thaken...
(Posted By....Md...Habibur Rahman...Habib)
Adhare Roktokhoron....Bhooter...Golpo
আঁধার বিলাস -->
ক্লাস চলাকালীন সময়ে জামিল হঠাৎ রাহাতকে কনুই দিয়ে খোঁচা দিল। রাহাত তাকাতেই সে বললো,"ভুডুচর্চার নাম শুনেছিস?"
"কিসের নাম?"
"ভুডুচর্চা। একধরনের ডাইনীবিদ্যা। প্রেতসাধনা টাইপ ব্যাপার স্যাপার।"
"জানিস এখন স্যার কি নিয়ে লেকচার দিচ্ছে। 'মলিকিউলার সিমেট্রি' আর তোর মাথায় ভুডুচর্চা! পাগলা তুই মানুষ হবি কবে?"
"ক্লাস শেষে সব বলব।"
জামিল রাহাতকে টেনে রহিম মিয়ার চায়ের ঝুপড়ির পাশে নিয়ে গেল। কন্ঠ নামিয়ে বললো,"আমার সাথে এক জায়গায় যাবি?"
"কোথায়?"
"লালমাটিয়ার একটা বাসায়।"
"সেখানে গিয়ে কি হবে?"
"আগে চল তারপর বলব। ঐখানে আমার ওস্তাদ থাকেন। প্রেত সাধনা করে"
রাহাত অট্টহাসি দিয়ে বললো,"কে থাকে? তোর ওস্তাদ?প্রেত সাধনা করে?"
"হ্যাঁ আমার ওস্তাদ। আমাকে বুধবার মানে আগামীকাল তার বাসায় দাওয়াত করেছেন। তিনি একা থাকেন। আমি বলেছি আমি আমার এক বন্ধুকে নিয়ে আসব। আমরা রাতেও ওখানে থাকব। একা থাকতে কেমন জানি লাগে, এজন্য তুইও থাকবি।"
"রাতে থাকব কেন?"
"আগে বল তুই যাবি কিনা?"
"ভেবে দেখি।"
"ভাবাভাবির কিছু নাই। ঐখানে ওনার সাথে একটু পরিচিত হবি। তোর থাকতে ইচ্ছা হলে থাকবি নাহলে চলে আসবি.....সোজা হিসাব। কি... রাজি?"
"ওকে। যা রাজি।"
"থ্যাঙ্কস্ দোস্ত।"
ঢাকা শহরে এমন জঙ্গলময় বাড়ি আছে এটা রাহাত জানতনা। বিশাল একতলা বাড়ি, চারপাশে অনেক বড়বড় গাছ, লনের ঘাসগুলো না কাটতে কাটতে অনেক লম্বা হয়ে গেছে। চারপাশে অযত্নের ছাপ। জামিল রাহাতকে প্রায় না শোনার মত ফিসফিস করে বলল, "ওস্তাদ কিছুদিন আগে মেক্সিকো থেকে আসছে।"
"এর সাথে তোর পরিচয় কিভাবে হয়েছে?"
"ইন্টারনেটে.... .চ্যাট করতেকরতে পরিচয়।"
"ওরে বাবা। আমি এতদিন জানতাম ইন্টারনেটে চ্যাট করে প্রেমিক প্রেমিকা হওয়া যায় আর এখন দেখি ওস্তাদ আর সাগরেদও হয়......হা হা হা"
"ফাইজলামি করিসনা।"
জামিল কলিংবেল টিপলো। ডিং ডং........রাহাত হঠাৎ টের পেল অজানা আশঙ্কায় তার হৃদস্পন্দন বেড়ে গেছে।
যে ভদ্রলোক দরজা খুলে দিলেন তাকে দেখে মুহুর্তেই সকল আশঙ্কা উবে গেল। চশমা পরা ভালোমানুষ টাইপ চেহারারএকজন ৫০-৫৫ বছর বয়সের লোক। তিনি অভ্যর্থনা জানিয়ে তাদের ভিতরে নিয়ে গেলেন। রাহাত আর জামিল এত সুন্দর করে সাজানো ঘর খুব কমই দেখেছে। দুজনই নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান, এত দামী আসবাববপত্র দেখে নিজের অজান্তেই চোখ ছানাবড়া হয়ে যায়। ভদ্রলোক সোফায় বসতে বসতে বললেন,"তোমাদেরকে তুমি করেই বলি।"
জামিল বললো, "'অবশ্যই, আমরা আপনার ছেলের বয়সী। স্যার আমার বন্ধু আপনার সম্পর্কে জানতে চায়। ভুডুচর্চারব্যাপারে তার খুব আগ্রহ।"
জামিলের বানানো কথা শুনে রাহাতের কান খাড়া হয়ে যায়। ভুডুচর্চা নিয়ে রাহাতের আগ্রহ এটা ভাবতেই তার হাসি পাচ্ছে। আপাতত তার আগ্রহ হলো এই ভাঁড় দুইটা কি করে সেটা দেখা।
ভদ্রলোক বলতে লাগলেন,"আমি যখন তোমাদেরমত তখন পড়তে চলে যাই কানাডায়। সারাদিন ক্লাস আর সারারাত পড়াশোনা দিয়েই কাটাতাম। বাপের প্রচুর টাকা থাকার কারনে কখনও পেটের চিন্তা করতে হয়নি। একদিন পরিচয় হয় এক সাউথ আমেরিকানের সাথে......ডেভিড রোজারিও। আমি খুব মেধাবী ছাত্র ছিলাম বলে অনেক পরিচিতি পেতাম। ডেভিডের সাথে পরিচয় পর্বটা খুব ইন্টারেস্টিং ছিলো। একদিন পা পিছলে পড়ে গিয়েছিলাম। ডেভিড আমারদিকে সুন্দর করে হেসে বললো, "'আমি জানতাম তুমি এখন পড়ে যাবে, তোমার নিয়তিতে তাই লেখা ছিল, আমি ডেভিড... তুমি?"........হ য়তএখানেই তার পর্ব শেষ হয়ে যেত কিন্তু তা হয়নি। সে আমার জীবনে আজও ছায়ার মত আছে।"
এইটুকু বলে ভদ্রলোক রাহাতের দিকে তাকিয়ে বললো, "ইয়াং ম্যান, ইউ ডোন্ট বিলিভ মি? হাহ্!"
রাহাত হঠাৎ অপ্রস্তুত হয়ে পড়লো। কি বলবে ভেবে পেলনা। সে বললো,"ডেভিড কোন দেশের ছিল?"
"পেরু"
"আচ্ছা। তারপর......"
"তারপর ডিনার....."
ডিনার শেষে রাহাত আর জামিল ড্রইং রুমে বসে আছে। রাহাত জামিলকে বললো,"দেখ, এত কথা শুনলাম অথচ বেটার নামটা জানিনা। বেটার নাম কি?"
"উনার নাম খালেকুজ্জামান।"
"এই বেটাতো একটা পাগল। শোন আমি পাগক ছাগলের সাথে থাকবোনা। খাওয়া শেষ এখন চলে যাব।"
লোকটা হঠাৎ রুমে ঢুকে বললো....."এখনতো যাওয়া যাবেনা। আসল মজা বাকি রয়ে গেছে।"
রাহাত মুখটা সুবোধ বালকের মত করে বললো, " আপনার কাহিনী এখনও শেষ হয়নি।"
"হ্যাঁ, ডেভিডের সাথে ঘুরাঘুরি করতে করতে ভালো বন্ধুত্ব হয়ে যায়। ও একটু অদ্ভুত ছিলো। আজব এক সংগ্রহশালা ছিলো তার...মানুষের হাড় থেকে শুরু করে গাছের শিকড় সবছিলো তার সংগ্রহে........ আমারথিসিস কমপ্লিট হবার পর ডেভিড আমাকে একদিন অফার দিলো.....খালেক তুমি হাইতি যাবে?...আমি বললাম হাইতি গিয়ে কি হবে?...সে বললো, অন্যদের যা হয়না তা হবে।" তোমরা হয়ত বিশ্বাস করবেনা পরের মাসেই আমি তার পিছন পিছনহাইতি চলে গেলাম। ডেভিড গেল ভুডু শিখতে আর আমি গেলাম বেড়াতে"
জামিল বললো,"ওখানে গিয়েকি করলেন?"
লোকটা হেসে বললো,"ওখানে গিয়ে আমার জীবনে দেখা সবচেয়ে ভয়ানক ঘটনা দেখলাম"
"সেটা কী?"
খালেকুজ্জামান রাহাতের দিকে তাকিয়ে বললেন"রাহাত দেখতো বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে কিনা?"
রাহাত উঠে গিয়ে জানালার পর্দা সরিয়ে দেখলো বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে।
সে ফিরে আসতেই লোকটা অদ্ভুত হাসি দিয়ে বললো,"তুমি কি মনে কর প্রেতসাধক হতে হলে আলখাল্লা পরতে হয় আর চুলে জট পাকাতে হয়?"
কথাটা শুনে রাহাত থমকে গেল কারন শুরু থেকেই সে এই লোককে অবিশ্বাস করে আসছে.........কি ন্তু মনে হয় এই লোকের সুক্ষ কোন অজানা ক্ষমতা আছে মানুষের মন বোঝার।
রাহাত বললো, "এটা ২০০৮ সাল। আই ডোন্ট বিলিভ ইন ঘোস্ট।"
লোকটা রক্ত হিম করা হাসিদিয়ে বললো, "হা হা হা হা......মি টু। তুমি ভাগ্যবান এবং বুদ্ধিমান।"
লোকটা আবার বলা শুরু করলো, "হাইতিতে আমি ছিলাম ১৮ বছর। এতদিনে দেশের সাথে সব যোগাযোগ ছিন্ন করে ফেলেছি। আমি সেটাই চেয়েছিলাম। প্রথম তিন বছর ডেভিড ছিলো আমার সাথে........তার পর আমি একা।"
"ডেভিড কি চলে গিয়েছিলো?"
"না মরে গিয়েছিলো। একদলজনতা তাকে জ্যান্ত আগুনে পোড়ায় আমার সামনে।"
শুনে জামিল আর রাহাত চমকে যায়। জামিল বলে,"কেন?"
।
।
লোকটা কিছুক্ষন চোখ বন্ধ করে বললো......"এখন ১২টা বাজে....তোমরা প্রস্তুত?"
রাহাতের ঘাঁড়ের রোমগুলো খাড়া হয়ে গেল। লোকটা কিসের প্রস্তুতির কথা বললো?
সে নাকে কিসের যেন গন্ধ পেল। খুব বাজে গন্ধ। গন্ধটা থেকে থেকে আসছে। রাহাত বার বার জামিলের দৃষ্টি আকর্ষন করতে লাগলো। কিন্তু সে অবাক হয়ে দেখলো জামিল খালেকুজ্জামানের দিকেই তাকিয়ে আছে।
খালেকুজ্জামান আবার বলতে লাগলো........"আ মি অজ্ঞান অবস্থায় তিনদিনছিলাম। যেদিন জ্ঞান ফিরল সেদিন নিজেকে আবিষ্কার করলাম জনতার মাঝে, শয়ে শয়ে মানুষ আমার চারপাশে দাঁড়িয়েআমার দিকে ঝুঁকে আছে। সবাই অর্ধ উলঙ্গ। কালো কালো বিদঘুটে চেহারার মানুষ। । আমাকে চোখ মেলতে দেখে লাঠি হাতে একজন মানুষ আমার দিকে এগিয়ে আসল। সে ছিলো ঐ গ্রামের নেতা। সে আমার বুকে লাঠি ঠেকিয়ে বললো,"আইডা কোথায়?" আমি কোন কথা বলতে পারলামনা...শুধু ইশারা দিয়ে বললাম যে আমি কিছুই জানিনা আমার কি হয়েছে। লোকটা আরেকটা লোককে ইশারা দিয়ে কি যেন বললো.......খেয় াল করে দেখলাম অনেক মানুষ মিলে এক জায়গায় কাঠ জড়ো করছে....তার মাঝে দুটো খুঁটি আড়াআড়ি করে ক্রস করে লাগানো......জেস াস ক্রাইস্টের ক্রসের মত। মুহুর্তের মধ্যে আমার মনে পড়ে গেল যে এরা আমাকে পোড়ানোর ব্যবস্থা করছে। আমার পাদুটো টলে গেল। কোনমতে বসে মনে মনে সৃষ্টিকর্তাকে ডাকতে লাগলাম....হঠাৎ খেয়াল করলাম সৃষ্টিকর্তার পরিবর্তে আমি ডাকছি"আইডা, আইডা, আইডা".........ল োকগুলা আগুন জ্বালালো....তার মাঝে কিছু লাল রং ছিটিয়ে দিল....তারপর আমার মাথায় একরকম হলদে দুর্গন্ধময়তরল ঢেলে দিল....আমাকে চাবুক দিয়ে পেটাতে লাগলো....তিনদিন নাখাওয়া মানুষকে এভাবে পেটালে সে বেঁচে থাকার কথানা। কিন্তু আমি বেঁচে গেলাম। আর যে বাঁচালো সেহলো ডেভিড......."
জামিল হাঁ করে শুনতে থাকলো.....তার চোখ দুটো যেন কোটর ছেড়ে বের হয়ে আসছে। সে মূর্তির মত বললো...."কীভাবে ?"
রাহাত একটা কুকুরের কান্নার শব্দ শুনতে পাচ্ছে। কুকুরের কান্নাসে আগেও বহুবার শুনেছে কিন্তু আজকে সে এই শব্দটাকে ভয় পাচ্ছে। সে মনে মনে নিজেকে বলছে...."রাহাত তুমি ভয় পেওনা। সিচুয়েশনের কারনে তুমি ভীত।"
লোকটা চট করে রাহাতের দিকে তাকিয়ে হাসলো তারপর বলতে লাগলো....
"আমাকে যখন সবাই মারছে তখন এক লোক হঠাৎ দৌড়ে এসে আমার নিশ্চল দেহের উপর শুয়ে পড়লো। এই আকস্মিক ঘটনায় গ্রামবাসী কিছুটার জন্যচমকে গেল। তারা লোকটাকে দাঁড় করালো.....আমি আধচোখ মেলে দেখলাম.....ডেভি ড।"
সেদিনের জন্য আমরা বেঁচে গেলাম....ঐদিন আর আমাদেরকে তারা পোড়ালোনা। গ্রামবাসী একটা মাচা বানালো.....তার উপরে আমাদের দুজনকে বেঁধে রাখলো..মাচার নিচে তিনটা বিশাল বিশাল নেকড়ে ছুটোছুটি করছে.....পিঠে পিঠ ঠেকিয়ে দুজন পড়ে রইলাম। আমি বারবার এলিয়ে পড়ছিলাম....ডেভ িড হঠাৎ ফিসফিসিয়ে আমাকে বললো....কালকেই সব শেষ হয়ে যাবে। আমি বললাম...."আইডা কোথায়?" ডেভিড কিছুক্ষন চুপ থেকে বললো..."সে মিলিয়ে গেছে...তার অনন্য ক্ষমতা দিয়ে সে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছে যখন সে জানতে পেরেছে গ্রামবাসীতার খোঁজ পেয়ে গেছে।"
"সে কোথায় মিলিয়ে গেছে?"
"তোমার মাঝে"
আমার হঠাৎ মনে পড়লো আইডার হাতে হাত রাখার পরসবকিছু ওলটপালট হয়ে গিয়েছিলো। আমি দম নিয়ে বললাম..."আইডা আমার মাঝে। কিন্তু আমি টের পাচ্ছিনা কেন?"
"জানের বদলা জান।"
"মানে?"
"আইডা তখনই ক্ষমতা দেখাতে পারবে যদি তার নামে কাউকে বলি দেওয়া হয়।"
"মানে?"
"তুমি কি ক্ষুধা অনুভব করছ?"
আমি অবাক হয়ে আবিষ্কার করলাম আমার শরীরে ব্যথা কিন্তু কোন ক্ষুধা নেই। ডেভিড হেসে বললো....."এটাই আইডার অস্তিত্বের প্রমান। আমি আইডার জন্য আমার জীবন উৎসর্গ করব। তুমি শুধু আমার মৃত্যুর পর রক্তটুকু পান করবে তাহলেই আইডা ক্ষমতা ফিরে পাবে।"
"আমি কিছু বুঝতে পারছিনা। আমার কি হবে?"
"তুমিতো তুমিই থাকবে। আইডাকে তুমি ধারন করবে।"
এরপর লোকটা দম নেয়ার জন্য থামল।
রাহাতের শিড়দাঁড়া বেয়ে বারবার যেন শীতল কিছু বয়ে যাচ্ছে। সে আস্তে বললো....."তারপর কি হলো?..."
খালেকুজ্জামান হেসে তারদিকে তাকিয়ে বলল...."তারপর ভোর হলো। গ্রামবাসী আবার কাঠ জড়ো করল...দুটো ক্রস বানালো...ডেভিডক ে আমি জিজ্ঞেস করলাম "আমাকে এরা পেল কোথায়?"
"আইডার ঘরে অজ্ঞান অবস্থায়। আমি গ্রামবাসীকে দেখে প্রথমে পালিয়ে গিয়েছিলাম। তাদের হাতেপড়লে তোমাকে বাঁচানো যাবেনা।"
"এখন কি আর বাঁচব?''
ডেভিড হাসলো। দুটো লোক মাচার উপরে উঠলো। তাদের দুজনের হাতেই ধারালো দুটো বড় বড় ছোরা। আমাদের দুজনকে টেনে হিঁচড়ে নিচে নামালো। ডেভিড আমার কানের কাছে মুখ নামিয়ে বললো...."তুমি শুধু রক্তটুকু পান করবে"
এই বলেই সে হঠাৎ পাশে দাঁড়ানো লোকটার হাত থেকে ছোরা নিয়ে নিজের গলায় পোঁচ দিল। আমি চিৎকার করে উঠলাম.....ডেভিড ঘড়ঘড় জাতীয় শব্দ করতে থাকলো। সে মাটিতে লুটিয়ে পড়লো....আমি দেখলাম আমার চারপাশে বালি কুন্ডলী পাকিয়ে ঘুরছে....একটা বাজে গন্ধ নাকে লাগছে...গ্রামবা সী ভয়ে দূরে সরে গেল। কিছুএকটা প্রচন্ড শক্তিতে আমাকে ডেভিডের কাছে নিয়ে ফেলল.......তারপ র নিজ থেকেই আমার মুখ ডেভিডের গলার দিকে এগিয়ে গেল.........."
খালেকুজ্জামান আবার কিচুক্ষন চোখ বন্ধ করল। চোখ মেলে তীক্ষ্ণ চোখে রাহাতের দিকে তাকিয়ে বলল......"নোনা রক্তের স্বাদ......ডেভি ড ঘড়ঘড় করে আমাকে বলল যে সে এখনও মরেনি। আমি নিজেকে কোনভাবেই নাড়াতে পারছিলামনা। কেউ আমাকে প্রচন্ড ভারী করে ফেলেছে....ততক্ষ নে সাহসী কিছু গ্রামবাসী এগিয়ে আসল....তাদের কেউ কেউ আমাদের দিকে জ্বলন্ত কাঠ ছুঁড়ে মারলো...দুজন এসে ডেভিডকে তুলে ধরল। তাকে টেনে নিয়ে গেল আগুনের কাছে....আমার দিকে কারো খেয়াল ছিলোনা.....আমিধীরে ধীরে নিজেকে গুটিয়ে মাটিতে ঘেঁসে ঘেঁসে পিছাতে থাকলাম...কেউ বুঝতে পারছিলনা কিছুই....যেতে যেতে দেখলাম তারা রক্তাক্ত ডেভিডকে ক্রসেবেঁধে ফেলল। ডেভিড আমার দিকে তাকিয়ে রইল। আমি একমনে বলে গেলাম..."আইডা একটা কিছু কর।"......দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে উঠলো। গ্রামের মানুষগুলো আনন্দ ধ্বনি তুলে নাচতে লাগলো......কারো কারো মুখে গান..কেউ কেউ মন্ত্র পড়ছিলো.....ডাই নী তাড়ানোর মন্ত্র। আমি একটা ঝোপের আড়ালে লুকিয়ে গেলাম...গ্রামের লোকগুলোর যখন খেয়াল হলো আমার কথা ততক্ষনে আমি অনেক দূরে চলে গেলাম...গ্রাম ছেড়ে বহু দূরে...প্রচন্ড শক্তিতে আমি দৌড়াতে থাকলাম......... এ এক ভয়ানক ছুটে চলা......বাকি ১৫ বছর হাইতিতে ছুটে চলেছি....তারপর পেরু.....এর পরমেক্সিকো....। আমি আজও ছুটে চলছি।"
রাহাত থেকে থেকে গন্ধটা পাচ্ছে। এখন গন্ধটা বেশী লাগছে। জামিলের চোখ কোটর ছেড়ে বের হয়েযাচ্ছে। তার গা কেঁপে কেঁপে উঠছে। জামিল জড়ানো কন্ঠে বললো....."আইডার কি হলো?"
লোকটা ঝট করে উঠে দাঁড়ালো তারপর হাতদুটোদুপাশে মেলে ধরে দাঁড়িয়ে বলল, "আইডা এখানে।"
রাহাত চমকে গেল। লোকটা আবার বসে বলল...."আমি ডেভিডের রক্ত পান করতে পারিনি.....যেটু কু পান করেছি সেটা ছিল জীবিত ডেভিডের। আইডা এখনও আমাকে তাগাদা দেয় ডেভিডের রক্তের জন্য......সে তার পূর্ন ক্ষমতা প্রকাশ করতে পারছেনা।"
"তার পূর্ন ক্ষমতা কি?" জামিল জিজ্ঞেস করল।
"তার পূর্ন ক্ষমতা হলো যে কোন মানুষের দেহে যখনতখন নিজেকে ধারন করে অনন্তকাল বেঁচে থাকা। এর জন্য দরকার তার উদ্দেশ্যে বলী দেওয়া কোন মানুষের রক্ত। পান করলেই সে মুক্ত হয়ে চলেযাবে অন্য কারো দেহে।"
"আপনাকে সে মুক্ত করেনি?"
"হা হা হা.......না।"
"কেন?"
"কারন আমি এতদিন বলী দেওয়ার জন্য ডেভিডের মত কাউকে পাইনি।"
রাহাত বিপদ আঁচ করতে পেরে হঠাৎ দাঁড়িয়ে পড়ে, তারপর জামিলের হাতধরে হেঁচকা টান মেরে দরজার দিকে ছুটে যায়। কিন্তু খালেকুজ্জামান ভয়ানক শক্তিতে তাকে আটকে ফেলে। রাহাতের হাত মুচড়ে পিছনে নিয়ে যায় সে। রাহাত ব্যাথায় চিৎকার করতে থাকে। জামিল দৌড়ে ঘরের কোনায় রাখা সেলফ্ থেকে একটা ফুলদানী এনে সজোরে আঘাত করে লোকটার মাথায়। লোকটা ব্যথায় কঁকিয়ে উঠে রাহাতের হাত ছেড়ে দেয়। তারপর তারা দুইজন উর্ধ্বশ্বাসে ছুটে যায়দরজার দিকে.......কিন্ তু তার আগেই একটা কালো ধোঁয়া তাদের ঘিরে পাক দিয়ে ঘুরতে থাকে। একটা নারী কন্ঠের চাপা হাসি শুনতে পেল তারা। হঠাৎ দুইজন দুইদিকে ছিটকে পড়ে.......
রাহাত দেখলো লোকটা জামিলের বুকের উপর বসে পড়লো। সে নিজেকে টেনে জামিলের কাছে চলে যায়। তারপর হাত দিয়ে লোকটাকে জাপটে ধরে। এক অশরীরী শক্তি তাকে আবারো ছিটকে দূরে নিয়ে ফেললো। লোকটা ভয়ানক হাসি দিয়ে বলল ..."জামিল! তুমি জান আমি কত বছর ডেভিডের মত একজনকে খুঁজছি! তুমি আমাকে মুক্ত করলে চীরজীবনের জন্য। আমি তোমার কাছে ঋনী।"লোকটা ততক্ষনে অস্বাভাবিক সুরে মন্ত্রজপতে জপতে একটা ধারালো ছোরা উপরে তুলে খুব জোরেবসিয়ে দিল জামিলের গলায়। রাহাত এই দৃশ্য দেখে ভয়ানক জোরে চিৎকার করে উঠলো।
জ্ঞান হারানোর আগ মুহূর্তে রাহাত দেখলো লোকটা মৃত জামিলের গলার দিকে মুখ নামিয়ে নিচ্ছে।
জ্ঞান ফিরে আসার পর রাহাত নিজেকে তার অতি পরিচিত মেসের বিছানায় আবিষ্কার করল। তার মাথাটা প্রচন্ড ব্যাথা করছে। কেন করছে সে বুঝতেপারছেনা.....কাল রাতে সে কোথায় ছিলো........ইউন িভার্সিটি থেকে সে কখন মেসে ফিরেছে তাও মনে করতে পারলোনা। পা টলতে টলতে হেলে দুলে সে বাথরুমে গেল। মুখের কোথাও কোথাও হেঁচড়া খাওয়ার মত দাগ দেখে সে অবাক হলো। তারপর ঘর থেকেবের হয়ে সে মেসের সামনের চা দোকানে গেল। সেখানে এক লোক জোরে জোরেআরেক লোককে খবর পড়ে শুনাচ্ছে....... .."বুঝলেন ভাই.....দেখেন দেশের আইন শৃঙ্খলা কোথায় গেছে। কাল রাত তিনটার দিকে পুলিশ ধানমন্ডির এক রাস্তায় জবাই করা এক যুবকের লাশ পাইছে। কে বাকারা তারে জবাই করছে পুলিশ কিছুই কইতে পারেনা। দেখছেন কী অবস্থা!" (সংগৃহীত)
ক্লাস চলাকালীন সময়ে জামিল হঠাৎ রাহাতকে কনুই দিয়ে খোঁচা দিল। রাহাত তাকাতেই সে বললো,"ভুডুচর্চার নাম শুনেছিস?"
"কিসের নাম?"
"ভুডুচর্চা। একধরনের ডাইনীবিদ্যা। প্রেতসাধনা টাইপ ব্যাপার স্যাপার।"
"জানিস এখন স্যার কি নিয়ে লেকচার দিচ্ছে। 'মলিকিউলার সিমেট্রি' আর তোর মাথায় ভুডুচর্চা! পাগলা তুই মানুষ হবি কবে?"
"ক্লাস শেষে সব বলব।"
জামিল রাহাতকে টেনে রহিম মিয়ার চায়ের ঝুপড়ির পাশে নিয়ে গেল। কন্ঠ নামিয়ে বললো,"আমার সাথে এক জায়গায় যাবি?"
"কোথায়?"
"লালমাটিয়ার একটা বাসায়।"
"সেখানে গিয়ে কি হবে?"
"আগে চল তারপর বলব। ঐখানে আমার ওস্তাদ থাকেন। প্রেত সাধনা করে"
রাহাত অট্টহাসি দিয়ে বললো,"কে থাকে? তোর ওস্তাদ?প্রেত সাধনা করে?"
"হ্যাঁ আমার ওস্তাদ। আমাকে বুধবার মানে আগামীকাল তার বাসায় দাওয়াত করেছেন। তিনি একা থাকেন। আমি বলেছি আমি আমার এক বন্ধুকে নিয়ে আসব। আমরা রাতেও ওখানে থাকব। একা থাকতে কেমন জানি লাগে, এজন্য তুইও থাকবি।"
"রাতে থাকব কেন?"
"আগে বল তুই যাবি কিনা?"
"ভেবে দেখি।"
"ভাবাভাবির কিছু নাই। ঐখানে ওনার সাথে একটু পরিচিত হবি। তোর থাকতে ইচ্ছা হলে থাকবি নাহলে চলে আসবি.....সোজা হিসাব। কি... রাজি?"
"ওকে। যা রাজি।"
"থ্যাঙ্কস্ দোস্ত।"
ঢাকা শহরে এমন জঙ্গলময় বাড়ি আছে এটা রাহাত জানতনা। বিশাল একতলা বাড়ি, চারপাশে অনেক বড়বড় গাছ, লনের ঘাসগুলো না কাটতে কাটতে অনেক লম্বা হয়ে গেছে। চারপাশে অযত্নের ছাপ। জামিল রাহাতকে প্রায় না শোনার মত ফিসফিস করে বলল, "ওস্তাদ কিছুদিন আগে মেক্সিকো থেকে আসছে।"
"এর সাথে তোর পরিচয় কিভাবে হয়েছে?"
"ইন্টারনেটে.... .চ্যাট করতেকরতে পরিচয়।"
"ওরে বাবা। আমি এতদিন জানতাম ইন্টারনেটে চ্যাট করে প্রেমিক প্রেমিকা হওয়া যায় আর এখন দেখি ওস্তাদ আর সাগরেদও হয়......হা হা হা"
"ফাইজলামি করিসনা।"
জামিল কলিংবেল টিপলো। ডিং ডং........রাহাত হঠাৎ টের পেল অজানা আশঙ্কায় তার হৃদস্পন্দন বেড়ে গেছে।
যে ভদ্রলোক দরজা খুলে দিলেন তাকে দেখে মুহুর্তেই সকল আশঙ্কা উবে গেল। চশমা পরা ভালোমানুষ টাইপ চেহারারএকজন ৫০-৫৫ বছর বয়সের লোক। তিনি অভ্যর্থনা জানিয়ে তাদের ভিতরে নিয়ে গেলেন। রাহাত আর জামিল এত সুন্দর করে সাজানো ঘর খুব কমই দেখেছে। দুজনই নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান, এত দামী আসবাববপত্র দেখে নিজের অজান্তেই চোখ ছানাবড়া হয়ে যায়। ভদ্রলোক সোফায় বসতে বসতে বললেন,"তোমাদেরকে তুমি করেই বলি।"
জামিল বললো, "'অবশ্যই, আমরা আপনার ছেলের বয়সী। স্যার আমার বন্ধু আপনার সম্পর্কে জানতে চায়। ভুডুচর্চারব্যাপারে তার খুব আগ্রহ।"
জামিলের বানানো কথা শুনে রাহাতের কান খাড়া হয়ে যায়। ভুডুচর্চা নিয়ে রাহাতের আগ্রহ এটা ভাবতেই তার হাসি পাচ্ছে। আপাতত তার আগ্রহ হলো এই ভাঁড় দুইটা কি করে সেটা দেখা।
ভদ্রলোক বলতে লাগলেন,"আমি যখন তোমাদেরমত তখন পড়তে চলে যাই কানাডায়। সারাদিন ক্লাস আর সারারাত পড়াশোনা দিয়েই কাটাতাম। বাপের প্রচুর টাকা থাকার কারনে কখনও পেটের চিন্তা করতে হয়নি। একদিন পরিচয় হয় এক সাউথ আমেরিকানের সাথে......ডেভিড রোজারিও। আমি খুব মেধাবী ছাত্র ছিলাম বলে অনেক পরিচিতি পেতাম। ডেভিডের সাথে পরিচয় পর্বটা খুব ইন্টারেস্টিং ছিলো। একদিন পা পিছলে পড়ে গিয়েছিলাম। ডেভিড আমারদিকে সুন্দর করে হেসে বললো, "'আমি জানতাম তুমি এখন পড়ে যাবে, তোমার নিয়তিতে তাই লেখা ছিল, আমি ডেভিড... তুমি?"........হ য়তএখানেই তার পর্ব শেষ হয়ে যেত কিন্তু তা হয়নি। সে আমার জীবনে আজও ছায়ার মত আছে।"
এইটুকু বলে ভদ্রলোক রাহাতের দিকে তাকিয়ে বললো, "ইয়াং ম্যান, ইউ ডোন্ট বিলিভ মি? হাহ্!"
রাহাত হঠাৎ অপ্রস্তুত হয়ে পড়লো। কি বলবে ভেবে পেলনা। সে বললো,"ডেভিড কোন দেশের ছিল?"
"পেরু"
"আচ্ছা। তারপর......"
"তারপর ডিনার....."
ডিনার শেষে রাহাত আর জামিল ড্রইং রুমে বসে আছে। রাহাত জামিলকে বললো,"দেখ, এত কথা শুনলাম অথচ বেটার নামটা জানিনা। বেটার নাম কি?"
"উনার নাম খালেকুজ্জামান।"
"এই বেটাতো একটা পাগল। শোন আমি পাগক ছাগলের সাথে থাকবোনা। খাওয়া শেষ এখন চলে যাব।"
লোকটা হঠাৎ রুমে ঢুকে বললো....."এখনতো যাওয়া যাবেনা। আসল মজা বাকি রয়ে গেছে।"
রাহাত মুখটা সুবোধ বালকের মত করে বললো, " আপনার কাহিনী এখনও শেষ হয়নি।"
"হ্যাঁ, ডেভিডের সাথে ঘুরাঘুরি করতে করতে ভালো বন্ধুত্ব হয়ে যায়। ও একটু অদ্ভুত ছিলো। আজব এক সংগ্রহশালা ছিলো তার...মানুষের হাড় থেকে শুরু করে গাছের শিকড় সবছিলো তার সংগ্রহে........ আমারথিসিস কমপ্লিট হবার পর ডেভিড আমাকে একদিন অফার দিলো.....খালেক তুমি হাইতি যাবে?...আমি বললাম হাইতি গিয়ে কি হবে?...সে বললো, অন্যদের যা হয়না তা হবে।" তোমরা হয়ত বিশ্বাস করবেনা পরের মাসেই আমি তার পিছন পিছনহাইতি চলে গেলাম। ডেভিড গেল ভুডু শিখতে আর আমি গেলাম বেড়াতে"
জামিল বললো,"ওখানে গিয়েকি করলেন?"
লোকটা হেসে বললো,"ওখানে গিয়ে আমার জীবনে দেখা সবচেয়ে ভয়ানক ঘটনা দেখলাম"
"সেটা কী?"
খালেকুজ্জামান রাহাতের দিকে তাকিয়ে বললেন"রাহাত দেখতো বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে কিনা?"
রাহাত উঠে গিয়ে জানালার পর্দা সরিয়ে দেখলো বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে।
সে ফিরে আসতেই লোকটা অদ্ভুত হাসি দিয়ে বললো,"তুমি কি মনে কর প্রেতসাধক হতে হলে আলখাল্লা পরতে হয় আর চুলে জট পাকাতে হয়?"
কথাটা শুনে রাহাত থমকে গেল কারন শুরু থেকেই সে এই লোককে অবিশ্বাস করে আসছে.........কি ন্তু মনে হয় এই লোকের সুক্ষ কোন অজানা ক্ষমতা আছে মানুষের মন বোঝার।
রাহাত বললো, "এটা ২০০৮ সাল। আই ডোন্ট বিলিভ ইন ঘোস্ট।"
লোকটা রক্ত হিম করা হাসিদিয়ে বললো, "হা হা হা হা......মি টু। তুমি ভাগ্যবান এবং বুদ্ধিমান।"
লোকটা আবার বলা শুরু করলো, "হাইতিতে আমি ছিলাম ১৮ বছর। এতদিনে দেশের সাথে সব যোগাযোগ ছিন্ন করে ফেলেছি। আমি সেটাই চেয়েছিলাম। প্রথম তিন বছর ডেভিড ছিলো আমার সাথে........তার পর আমি একা।"
"ডেভিড কি চলে গিয়েছিলো?"
"না মরে গিয়েছিলো। একদলজনতা তাকে জ্যান্ত আগুনে পোড়ায় আমার সামনে।"
শুনে জামিল আর রাহাত চমকে যায়। জামিল বলে,"কেন?"
।
।
লোকটা কিছুক্ষন চোখ বন্ধ করে বললো......"এখন ১২টা বাজে....তোমরা প্রস্তুত?"
রাহাতের ঘাঁড়ের রোমগুলো খাড়া হয়ে গেল। লোকটা কিসের প্রস্তুতির কথা বললো?
সে নাকে কিসের যেন গন্ধ পেল। খুব বাজে গন্ধ। গন্ধটা থেকে থেকে আসছে। রাহাত বার বার জামিলের দৃষ্টি আকর্ষন করতে লাগলো। কিন্তু সে অবাক হয়ে দেখলো জামিল খালেকুজ্জামানের দিকেই তাকিয়ে আছে।
খালেকুজ্জামান আবার বলতে লাগলো........"আ মি অজ্ঞান অবস্থায় তিনদিনছিলাম। যেদিন জ্ঞান ফিরল সেদিন নিজেকে আবিষ্কার করলাম জনতার মাঝে, শয়ে শয়ে মানুষ আমার চারপাশে দাঁড়িয়েআমার দিকে ঝুঁকে আছে। সবাই অর্ধ উলঙ্গ। কালো কালো বিদঘুটে চেহারার মানুষ। । আমাকে চোখ মেলতে দেখে লাঠি হাতে একজন মানুষ আমার দিকে এগিয়ে আসল। সে ছিলো ঐ গ্রামের নেতা। সে আমার বুকে লাঠি ঠেকিয়ে বললো,"আইডা কোথায়?" আমি কোন কথা বলতে পারলামনা...শুধু ইশারা দিয়ে বললাম যে আমি কিছুই জানিনা আমার কি হয়েছে। লোকটা আরেকটা লোককে ইশারা দিয়ে কি যেন বললো.......খেয় াল করে দেখলাম অনেক মানুষ মিলে এক জায়গায় কাঠ জড়ো করছে....তার মাঝে দুটো খুঁটি আড়াআড়ি করে ক্রস করে লাগানো......জেস াস ক্রাইস্টের ক্রসের মত। মুহুর্তের মধ্যে আমার মনে পড়ে গেল যে এরা আমাকে পোড়ানোর ব্যবস্থা করছে। আমার পাদুটো টলে গেল। কোনমতে বসে মনে মনে সৃষ্টিকর্তাকে ডাকতে লাগলাম....হঠাৎ খেয়াল করলাম সৃষ্টিকর্তার পরিবর্তে আমি ডাকছি"আইডা, আইডা, আইডা".........ল োকগুলা আগুন জ্বালালো....তার মাঝে কিছু লাল রং ছিটিয়ে দিল....তারপর আমার মাথায় একরকম হলদে দুর্গন্ধময়তরল ঢেলে দিল....আমাকে চাবুক দিয়ে পেটাতে লাগলো....তিনদিন নাখাওয়া মানুষকে এভাবে পেটালে সে বেঁচে থাকার কথানা। কিন্তু আমি বেঁচে গেলাম। আর যে বাঁচালো সেহলো ডেভিড......."
জামিল হাঁ করে শুনতে থাকলো.....তার চোখ দুটো যেন কোটর ছেড়ে বের হয়ে আসছে। সে মূর্তির মত বললো...."কীভাবে ?"
রাহাত একটা কুকুরের কান্নার শব্দ শুনতে পাচ্ছে। কুকুরের কান্নাসে আগেও বহুবার শুনেছে কিন্তু আজকে সে এই শব্দটাকে ভয় পাচ্ছে। সে মনে মনে নিজেকে বলছে...."রাহাত তুমি ভয় পেওনা। সিচুয়েশনের কারনে তুমি ভীত।"
লোকটা চট করে রাহাতের দিকে তাকিয়ে হাসলো তারপর বলতে লাগলো....
"আমাকে যখন সবাই মারছে তখন এক লোক হঠাৎ দৌড়ে এসে আমার নিশ্চল দেহের উপর শুয়ে পড়লো। এই আকস্মিক ঘটনায় গ্রামবাসী কিছুটার জন্যচমকে গেল। তারা লোকটাকে দাঁড় করালো.....আমি আধচোখ মেলে দেখলাম.....ডেভি ড।"
সেদিনের জন্য আমরা বেঁচে গেলাম....ঐদিন আর আমাদেরকে তারা পোড়ালোনা। গ্রামবাসী একটা মাচা বানালো.....তার উপরে আমাদের দুজনকে বেঁধে রাখলো..মাচার নিচে তিনটা বিশাল বিশাল নেকড়ে ছুটোছুটি করছে.....পিঠে পিঠ ঠেকিয়ে দুজন পড়ে রইলাম। আমি বারবার এলিয়ে পড়ছিলাম....ডেভ িড হঠাৎ ফিসফিসিয়ে আমাকে বললো....কালকেই সব শেষ হয়ে যাবে। আমি বললাম...."আইডা কোথায়?" ডেভিড কিছুক্ষন চুপ থেকে বললো..."সে মিলিয়ে গেছে...তার অনন্য ক্ষমতা দিয়ে সে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছে যখন সে জানতে পেরেছে গ্রামবাসীতার খোঁজ পেয়ে গেছে।"
"সে কোথায় মিলিয়ে গেছে?"
"তোমার মাঝে"
আমার হঠাৎ মনে পড়লো আইডার হাতে হাত রাখার পরসবকিছু ওলটপালট হয়ে গিয়েছিলো। আমি দম নিয়ে বললাম..."আইডা আমার মাঝে। কিন্তু আমি টের পাচ্ছিনা কেন?"
"জানের বদলা জান।"
"মানে?"
"আইডা তখনই ক্ষমতা দেখাতে পারবে যদি তার নামে কাউকে বলি দেওয়া হয়।"
"মানে?"
"তুমি কি ক্ষুধা অনুভব করছ?"
আমি অবাক হয়ে আবিষ্কার করলাম আমার শরীরে ব্যথা কিন্তু কোন ক্ষুধা নেই। ডেভিড হেসে বললো....."এটাই আইডার অস্তিত্বের প্রমান। আমি আইডার জন্য আমার জীবন উৎসর্গ করব। তুমি শুধু আমার মৃত্যুর পর রক্তটুকু পান করবে তাহলেই আইডা ক্ষমতা ফিরে পাবে।"
"আমি কিছু বুঝতে পারছিনা। আমার কি হবে?"
"তুমিতো তুমিই থাকবে। আইডাকে তুমি ধারন করবে।"
এরপর লোকটা দম নেয়ার জন্য থামল।
রাহাতের শিড়দাঁড়া বেয়ে বারবার যেন শীতল কিছু বয়ে যাচ্ছে। সে আস্তে বললো....."তারপর কি হলো?..."
খালেকুজ্জামান হেসে তারদিকে তাকিয়ে বলল...."তারপর ভোর হলো। গ্রামবাসী আবার কাঠ জড়ো করল...দুটো ক্রস বানালো...ডেভিডক ে আমি জিজ্ঞেস করলাম "আমাকে এরা পেল কোথায়?"
"আইডার ঘরে অজ্ঞান অবস্থায়। আমি গ্রামবাসীকে দেখে প্রথমে পালিয়ে গিয়েছিলাম। তাদের হাতেপড়লে তোমাকে বাঁচানো যাবেনা।"
"এখন কি আর বাঁচব?''
ডেভিড হাসলো। দুটো লোক মাচার উপরে উঠলো। তাদের দুজনের হাতেই ধারালো দুটো বড় বড় ছোরা। আমাদের দুজনকে টেনে হিঁচড়ে নিচে নামালো। ডেভিড আমার কানের কাছে মুখ নামিয়ে বললো...."তুমি শুধু রক্তটুকু পান করবে"
এই বলেই সে হঠাৎ পাশে দাঁড়ানো লোকটার হাত থেকে ছোরা নিয়ে নিজের গলায় পোঁচ দিল। আমি চিৎকার করে উঠলাম.....ডেভিড ঘড়ঘড় জাতীয় শব্দ করতে থাকলো। সে মাটিতে লুটিয়ে পড়লো....আমি দেখলাম আমার চারপাশে বালি কুন্ডলী পাকিয়ে ঘুরছে....একটা বাজে গন্ধ নাকে লাগছে...গ্রামবা সী ভয়ে দূরে সরে গেল। কিছুএকটা প্রচন্ড শক্তিতে আমাকে ডেভিডের কাছে নিয়ে ফেলল.......তারপ র নিজ থেকেই আমার মুখ ডেভিডের গলার দিকে এগিয়ে গেল.........."
খালেকুজ্জামান আবার কিচুক্ষন চোখ বন্ধ করল। চোখ মেলে তীক্ষ্ণ চোখে রাহাতের দিকে তাকিয়ে বলল......"নোনা রক্তের স্বাদ......ডেভি ড ঘড়ঘড় করে আমাকে বলল যে সে এখনও মরেনি। আমি নিজেকে কোনভাবেই নাড়াতে পারছিলামনা। কেউ আমাকে প্রচন্ড ভারী করে ফেলেছে....ততক্ষ নে সাহসী কিছু গ্রামবাসী এগিয়ে আসল....তাদের কেউ কেউ আমাদের দিকে জ্বলন্ত কাঠ ছুঁড়ে মারলো...দুজন এসে ডেভিডকে তুলে ধরল। তাকে টেনে নিয়ে গেল আগুনের কাছে....আমার দিকে কারো খেয়াল ছিলোনা.....আমিধীরে ধীরে নিজেকে গুটিয়ে মাটিতে ঘেঁসে ঘেঁসে পিছাতে থাকলাম...কেউ বুঝতে পারছিলনা কিছুই....যেতে যেতে দেখলাম তারা রক্তাক্ত ডেভিডকে ক্রসেবেঁধে ফেলল। ডেভিড আমার দিকে তাকিয়ে রইল। আমি একমনে বলে গেলাম..."আইডা একটা কিছু কর।"......দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে উঠলো। গ্রামের মানুষগুলো আনন্দ ধ্বনি তুলে নাচতে লাগলো......কারো কারো মুখে গান..কেউ কেউ মন্ত্র পড়ছিলো.....ডাই নী তাড়ানোর মন্ত্র। আমি একটা ঝোপের আড়ালে লুকিয়ে গেলাম...গ্রামের লোকগুলোর যখন খেয়াল হলো আমার কথা ততক্ষনে আমি অনেক দূরে চলে গেলাম...গ্রাম ছেড়ে বহু দূরে...প্রচন্ড শক্তিতে আমি দৌড়াতে থাকলাম......... এ এক ভয়ানক ছুটে চলা......বাকি ১৫ বছর হাইতিতে ছুটে চলেছি....তারপর পেরু.....এর পরমেক্সিকো....। আমি আজও ছুটে চলছি।"
রাহাত থেকে থেকে গন্ধটা পাচ্ছে। এখন গন্ধটা বেশী লাগছে। জামিলের চোখ কোটর ছেড়ে বের হয়েযাচ্ছে। তার গা কেঁপে কেঁপে উঠছে। জামিল জড়ানো কন্ঠে বললো....."আইডার কি হলো?"
লোকটা ঝট করে উঠে দাঁড়ালো তারপর হাতদুটোদুপাশে মেলে ধরে দাঁড়িয়ে বলল, "আইডা এখানে।"
রাহাত চমকে গেল। লোকটা আবার বসে বলল...."আমি ডেভিডের রক্ত পান করতে পারিনি.....যেটু কু পান করেছি সেটা ছিল জীবিত ডেভিডের। আইডা এখনও আমাকে তাগাদা দেয় ডেভিডের রক্তের জন্য......সে তার পূর্ন ক্ষমতা প্রকাশ করতে পারছেনা।"
"তার পূর্ন ক্ষমতা কি?" জামিল জিজ্ঞেস করল।
"তার পূর্ন ক্ষমতা হলো যে কোন মানুষের দেহে যখনতখন নিজেকে ধারন করে অনন্তকাল বেঁচে থাকা। এর জন্য দরকার তার উদ্দেশ্যে বলী দেওয়া কোন মানুষের রক্ত। পান করলেই সে মুক্ত হয়ে চলেযাবে অন্য কারো দেহে।"
"আপনাকে সে মুক্ত করেনি?"
"হা হা হা.......না।"
"কেন?"
"কারন আমি এতদিন বলী দেওয়ার জন্য ডেভিডের মত কাউকে পাইনি।"
রাহাত বিপদ আঁচ করতে পেরে হঠাৎ দাঁড়িয়ে পড়ে, তারপর জামিলের হাতধরে হেঁচকা টান মেরে দরজার দিকে ছুটে যায়। কিন্তু খালেকুজ্জামান ভয়ানক শক্তিতে তাকে আটকে ফেলে। রাহাতের হাত মুচড়ে পিছনে নিয়ে যায় সে। রাহাত ব্যাথায় চিৎকার করতে থাকে। জামিল দৌড়ে ঘরের কোনায় রাখা সেলফ্ থেকে একটা ফুলদানী এনে সজোরে আঘাত করে লোকটার মাথায়। লোকটা ব্যথায় কঁকিয়ে উঠে রাহাতের হাত ছেড়ে দেয়। তারপর তারা দুইজন উর্ধ্বশ্বাসে ছুটে যায়দরজার দিকে.......কিন্ তু তার আগেই একটা কালো ধোঁয়া তাদের ঘিরে পাক দিয়ে ঘুরতে থাকে। একটা নারী কন্ঠের চাপা হাসি শুনতে পেল তারা। হঠাৎ দুইজন দুইদিকে ছিটকে পড়ে.......
রাহাত দেখলো লোকটা জামিলের বুকের উপর বসে পড়লো। সে নিজেকে টেনে জামিলের কাছে চলে যায়। তারপর হাত দিয়ে লোকটাকে জাপটে ধরে। এক অশরীরী শক্তি তাকে আবারো ছিটকে দূরে নিয়ে ফেললো। লোকটা ভয়ানক হাসি দিয়ে বলল ..."জামিল! তুমি জান আমি কত বছর ডেভিডের মত একজনকে খুঁজছি! তুমি আমাকে মুক্ত করলে চীরজীবনের জন্য। আমি তোমার কাছে ঋনী।"লোকটা ততক্ষনে অস্বাভাবিক সুরে মন্ত্রজপতে জপতে একটা ধারালো ছোরা উপরে তুলে খুব জোরেবসিয়ে দিল জামিলের গলায়। রাহাত এই দৃশ্য দেখে ভয়ানক জোরে চিৎকার করে উঠলো।
জ্ঞান হারানোর আগ মুহূর্তে রাহাত দেখলো লোকটা মৃত জামিলের গলার দিকে মুখ নামিয়ে নিচ্ছে।
জ্ঞান ফিরে আসার পর রাহাত নিজেকে তার অতি পরিচিত মেসের বিছানায় আবিষ্কার করল। তার মাথাটা প্রচন্ড ব্যাথা করছে। কেন করছে সে বুঝতেপারছেনা.....কাল রাতে সে কোথায় ছিলো........ইউন িভার্সিটি থেকে সে কখন মেসে ফিরেছে তাও মনে করতে পারলোনা। পা টলতে টলতে হেলে দুলে সে বাথরুমে গেল। মুখের কোথাও কোথাও হেঁচড়া খাওয়ার মত দাগ দেখে সে অবাক হলো। তারপর ঘর থেকেবের হয়ে সে মেসের সামনের চা দোকানে গেল। সেখানে এক লোক জোরে জোরেআরেক লোককে খবর পড়ে শুনাচ্ছে....... .."বুঝলেন ভাই.....দেখেন দেশের আইন শৃঙ্খলা কোথায় গেছে। কাল রাত তিনটার দিকে পুলিশ ধানমন্ডির এক রাস্তায় জবাই করা এক যুবকের লাশ পাইছে। কে বাকারা তারে জবাই করছে পুলিশ কিছুই কইতে পারেনা। দেখছেন কী অবস্থা!" (সংগৃহীত)
All Post Uplod For Me...
Bhooter Golpo...By-Bd_Habib...
Koborer...Las...Bhooter...Golpo...
Aamar Je Bondhu Ai Golpo Ta Share Korechilo Tar Name Rakib....Ami Tar Vhasai Apader Sathe Share Kortechi.... "-
Aamar Jiboner Sobe Cehe
Voiogkar Goto Na.....Sein Chilo Roj Sukro Bar Bonder Din Bole Aami Aamar Fufato Vai Rony Are Sathe Gur Te Ber Holam Abong Ake Jai Ga Gie Boslam...Golpo Korte Korte Kokhon Je Sondha Hohe Geche Aamader Se Dike Khal New Hut Kore Akta Pakhi Voiogkor Köthe Deke Utlo...Ku..Ku....And Aamra Takie Dekhi Gor Sondha Hohe Geche Aamar Dujone Hate Suru Korlam Amra Kon dike Jacchi Tar Kono Khial Nei ....Hut Kore Dekhi Aamader Samne Akta Kobor Sthan Tokhon Onek Ta Shondha Hohe Geche Tokhon Baje Prai 7:45 Amara Dujhone Akta Koborer Dike Takie Akta Jinis Notis Korlam Dkhi Kichu Sial Akta Notun Kobor Khamche Khamche Mati Sorie Vhitore Dukche Dukhar Kichukkhon Pore Oi Kobor Are Theke Pakhir Moto Akekta Jhinis Ake Ake Jaiga Gie Porche Aamra Khial Kore Deklam Je Oi Pakhir Moto Ure Asa Jinis Gulo Holo Sei Sial Amonki Amader Mathar Upor Dike Akta Sial Amader Pichone Porlo....Abong Amra Jokhon Pichnon Fire Takalam Ja Deklam Ta Like Pokhas Kora Jai Na....Deklam Akta Las Kobor Theke Uthe Aamader Dike Asteche....Sei Lastar Gola Theke Navi Porjonto Vara Abnng Sei Las Tar Pet Behe Behe Rnkto Porteche....Las Take Dkhe Aamar Sokale Vane Dekha Las Tar Kotha Moe Pore Gelo Ai Las Ta Jamon Pet Theke Navi Porjonto Fara Sei Lastar O Aki....Ai Duto Milie Dekhar Sumai Tokhon Chilo Na....Sei Kobor Theke Uthe Asa Lasta Tik Amafr Dik Asteche Tar Pete Thke Nari Furi Kolija Beri Beri Matite Porteche Abong Oi Lasta Amader Dike And Aamader Dike Hat Baracche Ai Sumai Ami Dor Dibo Kintu Aamar Moe Holo Aamar Ake Ake Ta Paw Hajar Mone Ojon Hohe Geche....Aami Okhan Theke Sorte Partechina Adike Oi Lasta Amader Ake Bare Samne Hut Kore Amar Pichon Theke Amar Fufato Vai Rony Hat Dhore Tan Dilo Abong Tnkhoni Jeno Gian Firo Abong Amra Dujone Chutlam Aamar Dujone Kone Dike Dowracchi Ata Amra Jani Na Kichukkhon Pore Amar Fufato Vai Der Basar Samne Chole Aseche Abong Hut Kore Dekhi Fufo Jan Se Aamader Boke Ki Hohche Tomader Tomar Avabe Hafacho Keno...Tokhon Pichoner Sobe Ghoto Na Aami Fufo Ke Boli Abong Gotonata Sunar Pore Fufo Amader Aro Obak Kore Dekhoto Lasta Amon Kina Bolar Songe Soge Fufo Are Chehara Bodlacche Abong Tar Bukta Se Die Hat Die Varche Abong Jibbata Tene Pichone Nie Jacche Ai Sobe Dekhar Pore Aamar Jore Chikkar Daware Pore Oggian Hohe Jai... Are Pore Gan File Dekhi Basai Bisanay Suha Abong Oi Fufo Ke Dehe Aami Abaro O Jore Chikkhar Die Oggian Hohe Jai...Abong Are Pore Gian Firle Dekhi Aami Hospitaker Bichanai...... Are Pore Ai Gotonata Aami Sobar Sathe Share Kori....Ai Gotonata Aami Jiboneo Vulbona............
Apnader Majhe Atokkhon Je Golpo Ta Share Kora Holo Na Ata Ake Dom Bastob.... Please Please Please....Golpo Ta Apnader Valo Lagle Commet Koire Janaben.... Are Pore Theke Apnader Sathe Are Thekeo Voiongkar Gotona Share Korbo....
By Assalamu Aalai Kum....
(Posted By....Md...Habbibur Rahman...Habib)
Aamar Jiboner Sobe Cehe
Voiogkar Goto Na.....Sein Chilo Roj Sukro Bar Bonder Din Bole Aami Aamar Fufato Vai Rony Are Sathe Gur Te Ber Holam Abong Ake Jai Ga Gie Boslam...Golpo Korte Korte Kokhon Je Sondha Hohe Geche Aamader Se Dike Khal New Hut Kore Akta Pakhi Voiogkor Köthe Deke Utlo...Ku..Ku....And Aamra Takie Dekhi Gor Sondha Hohe Geche Aamar Dujone Hate Suru Korlam Amra Kon dike Jacchi Tar Kono Khial Nei ....Hut Kore Dekhi Aamader Samne Akta Kobor Sthan Tokhon Onek Ta Shondha Hohe Geche Tokhon Baje Prai 7:45 Amara Dujhone Akta Koborer Dike Takie Akta Jinis Notis Korlam Dkhi Kichu Sial Akta Notun Kobor Khamche Khamche Mati Sorie Vhitore Dukche Dukhar Kichukkhon Pore Oi Kobor Are Theke Pakhir Moto Akekta Jhinis Ake Ake Jaiga Gie Porche Aamra Khial Kore Deklam Je Oi Pakhir Moto Ure Asa Jinis Gulo Holo Sei Sial Amonki Amader Mathar Upor Dike Akta Sial Amader Pichone Porlo....Abong Amra Jokhon Pichnon Fire Takalam Ja Deklam Ta Like Pokhas Kora Jai Na....Deklam Akta Las Kobor Theke Uthe Aamader Dike Asteche....Sei Lastar Gola Theke Navi Porjonto Vara Abnng Sei Las Tar Pet Behe Behe Rnkto Porteche....Las Take Dkhe Aamar Sokale Vane Dekha Las Tar Kotha Moe Pore Gelo Ai Las Ta Jamon Pet Theke Navi Porjonto Fara Sei Lastar O Aki....Ai Duto Milie Dekhar Sumai Tokhon Chilo Na....Sei Kobor Theke Uthe Asa Lasta Tik Amafr Dik Asteche Tar Pete Thke Nari Furi Kolija Beri Beri Matite Porteche Abong Oi Lasta Amader Dike And Aamader Dike Hat Baracche Ai Sumai Ami Dor Dibo Kintu Aamar Moe Holo Aamar Ake Ake Ta Paw Hajar Mone Ojon Hohe Geche....Aami Okhan Theke Sorte Partechina Adike Oi Lasta Amader Ake Bare Samne Hut Kore Amar Pichon Theke Amar Fufato Vai Rony Hat Dhore Tan Dilo Abong Tnkhoni Jeno Gian Firo Abong Amra Dujone Chutlam Aamar Dujone Kone Dike Dowracchi Ata Amra Jani Na Kichukkhon Pore Amar Fufato Vai Der Basar Samne Chole Aseche Abong Hut Kore Dekhi Fufo Jan Se Aamader Boke Ki Hohche Tomader Tomar Avabe Hafacho Keno...Tokhon Pichoner Sobe Ghoto Na Aami Fufo Ke Boli Abong Gotonata Sunar Pore Fufo Amader Aro Obak Kore Dekhoto Lasta Amon Kina Bolar Songe Soge Fufo Are Chehara Bodlacche Abong Tar Bukta Se Die Hat Die Varche Abong Jibbata Tene Pichone Nie Jacche Ai Sobe Dekhar Pore Aamar Jore Chikkar Daware Pore Oggian Hohe Jai... Are Pore Gan File Dekhi Basai Bisanay Suha Abong Oi Fufo Ke Dehe Aami Abaro O Jore Chikkhar Die Oggian Hohe Jai...Abong Are Pore Gian Firle Dekhi Aami Hospitaker Bichanai...... Are Pore Ai Gotonata Aami Sobar Sathe Share Kori....Ai Gotonata Aami Jiboneo Vulbona............
Apnader Majhe Atokkhon Je Golpo Ta Share Kora Holo Na Ata Ake Dom Bastob.... Please Please Please....Golpo Ta Apnader Valo Lagle Commet Koire Janaben.... Are Pore Theke Apnader Sathe Are Thekeo Voiongkar Gotona Share Korbo....
By Assalamu Aalai Kum....
(Posted By....Md...Habbibur Rahman...Habib)
Friday, August 10, 2012
Aamar Ai Page Pothom Comment...
I'm Md...Habibur Rahman...Habib...
I'm Student At Class 10...
I'm Also Very Hapy Man...
Please....Aamar Jono Aktu Besi Besi Kore Sobai Dua Korben....
Are Apnader Jonn... Hmexclucive2316.blogspot.com -e Thakche "Pc Tips"...
Thakche Vute Golpho ...Thakche Nana Dhoroner Dom Vatano Dhadha.....Thakche Valobasha Are Golpho....And Etc....
By......Hm Are Sathe Thaken....
I'm Student At Class 10...
I'm Also Very Hapy Man...
Please....Aamar Jono Aktu Besi Besi Kore Sobai Dua Korben....
Are Apnader Jonn... Hmexclucive2316.blogspot.com -e Thakche "Pc Tips"...
Thakche Vute Golpho ...Thakche Nana Dhoroner Dom Vatano Dhadha.....Thakche Valobasha Are Golpho....And Etc....
By......Hm Are Sathe Thaken....
All Post Uplod For Me...
Me Also Comment...By-Bd_Habib...
Subscribe to:
Posts (Atom)